স্পোর্টসক্রীড়ায় কাইফ বলেছেন, কুলদীপ যাদব একজন ম্যাচ উইনার। তবে ওকে ঠিকমত ব্যবহারও করতে হবে। ওকে সেভাবে সুযোগ না দেওয়া হলে অথবা বাদ দিলে, ও কিছুটা আবেগপ্রবণ হয়ে পড়ে। দীনেশ কার্তিক এবং ইয়ন মর্গ্যান কেকেআরে ক্যাপ্টেন থাকাকালীন ওর সঙ্গে যা ব্যবহার করা হয়েছে, তা মোটেই প্রত্যাশিত নয়। ম্যাচের পর ম্যাচ স্কোয়াডে নয়, বাড়িতে বসতে বাধ্য করা হয়েছে। এরকম ব্যবহার করা হলে, যে কোনও ম্যাচ উইনার চাপে পড়বেই।
advertisement
বরুণ চক্রবর্তীর উত্থানে কেকেআর-এ পাকাপাকি ভাবে জায়গা হারিয়েছিলেন কুলদীপ। কুলদীপের বদলে সুনীল নারিনের সঙ্গে স্পিনিং পার্টনার হিসাবে নিয়মিত হয়ে ওঠেন বরুণ চক্রবর্তী। গত বছরে একটাও ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ হয়নি তারকার। চায়নাম্যান বোলার ২০২০ সংস্করণে খেলেছিলেন মাত্র ৫টি ম্যাচে। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে ক্রমাগত ব্রাত্য হয়ে ওঠার পরে জাতীয় দলেও জায়গা হারান তারকা।
এক সময় ভারতীয় স্পিন বোলিং ডিপার্টমেন্টে নির্ভরযোগ্য অস্ত্র ছিলেন তারকা। তবে কেকেআরে গুরুত্বহীন হয়ে ওঠার সঙ্গেই জাতীয় দলেও বাদ পড়েন। দিল্লি জার্সিতে দুরন্ত খেলে জাতীয় দলে প্রত্যাবর্তন করবেন কুলদীপ? সেদিকে নজর রাখবে ক্রিকেট মহল।
মহম্মদ কাইফ জানিয়েছেন কেকেআর ম্যানেজমেন্ট কুলদীপের সঙ্গে জঘন্য ব্যবহার করেছিল। একজন ক্রিকেটারের যোগ্য সম্মান দেয়নি। নাইট রাইডার্স দলের কর্তাদের প্রথমে ক্রিকেটারদের সম্মান করতে শেখা উচিত জানিয়েছেন কাইফ।