৪-০ জিতেছিল ভারত। টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে গেলে এদিন পাকিস্তানকে কুয়েতকে হারাতে হত। ফিফা তালিকায় যেখানে কুয়েত ১৪৩ সেখানে পাকিস্তান ১৯৩। তাই কুয়েত পাকিস্তানের থেকে শক্তিতে অনেক এগিয়ে সেটা জানা ছিল। তবে লড়াই করা দূরে থাক, বেঙ্গালুর মাঠে প্রথম আর্ধেই তিন গোল খেয়ে গেল পাকিস্তান।
আল এনেজি একটি এবং আল ফানেনি জোড়া গোল করলেন। আল রশিদি চতুর্থ গোল করলেন সেকেন্ড হাফের মাঝামাঝি। আরো একটি গোল হয়েছিল। অফ সাইডের কারণে সেটা বাতিল হয়ে যায়। না হলে আরো বড় ব্যবধানে পরাজয় নিশ্চিত ছিল পাকিস্তানের। এই পরাজয়ের ফলে সাফ থেকে বিদায় নিল পাকিস্তান।
নেপালের সঙ্গে গ্রুপের শেষ ম্যাচ এবার শুধু নিয়ম রক্ষার হয়ে দাঁড়াল তাদের কাছে। গতি, স্কিল, শক্তি কিছুতেই কুয়েতের সঙ্গে পারেনি পাকিস্তান। প্রথম ম্যাচ হেরে কিছু অজুহাত দিয়েছিল তারা। আজ আর অজুহাত দেওয়ার কিছু ছিল না। দু ম্যাচ জিতে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে ফেলল কুয়েত।