ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেন প্যাট কামিন্স। সেই সিদ্ধান্ত বুমেরাং হয়ে যায় সানরাইজার্সের। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই সানরাইজার্সের ভয়ঙ্কর ব্য়াটার ট্রেভিস হেডকে বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান মিচেল স্টার্ক। দ্বিতীয় ওভারেও সাফল্য পায় কলতাতা নাইট রাইডার্স। হায়দরাবাদের অপর ভয়ঙ্কর ব্যাটার অভিষেক শর্মাকে আউট করেন বৈভব অরোরা। পঞ্চম ওভারে ফের উইকেট নেন মিচেল স্টার্ক। এবার তাঁর শিকার হন নীতিশ কুমার রেড্ডি। একই ওভারে শাহবাজ আহমেদকে খাতা না খুলে বোল্ড করেন স্টার্ক। ৬ ওভার পাওয়ার প্লে শেষে হায়দরাবাদ ৪ উইকেটে ৪৪।
advertisement
এরপর হেনরিক ক্লাসেন ও রাহুল ত্রিপাঠী ব্যাটে কিছুটা ম্যাতে ফেরে সানরাইজার্স। দুই তারকা ব্যাটার মিলে বেশ কিছু অনবদ্য শট খেলেন। অর্ধশতরানের পার্টনারশিপ করেন তারা। বিশেষ করে দুরন্ত ব্যাটিং করেন রাহুল ত্রিপাঠী। অর্ধশতরান করেন তিনি। ৬২ রান যোগ করে ভাঙে জুটি। ৩২ রান করে বরুণ চক্রবর্তীর শিকার হন ক্লাসেন। এরপর ফের ধস নামে সানরাইজার্সের ব্যাটিং লাইনে।
আরও পড়ুনঃ T20 World Cup 2024: টি-২০ বিশ্বকাপের আগেই ফিরলেন ‘তিনি’! চিন্তামুক্ত টিম ইন্ডিয়া ও ফ্যানেরা
৫৫ রানের ইনিংস খেলে রাহুল ত্রিরাঠী রান আউট হতেই হায়দরাবাদের বড় রান করা সব আশা শেষ হয়ে যায়। আবদুল সামাদের উইকেট নেন হর্ষিত রানা। সংবীর সিংকে বোল্ড করেন নারিন। ভুবনেশ্বর কুমার শিকার হন বরুণ চক্রবর্তীর। শেষের দিকে হায়দরাবাদকে কিছুটা টানেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। ৩০ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে দলের স্কোর ১৫০ পার করেন। শেষে রাসেলের বলে আউট হন তিনি। ১৯.৩ বলে ১৫৯ রানে অলআউট হয়ে যায় হায়দরাবাদ।