কিন্তু তারপর থেকে খেলাটা ধরে নিল ইস্টবেঙ্গল। ১৫ মিনিটের মাথায় প্রথম বলে সুযোগ পায় ইস্টবেঙ্গল। হাওকিপের হেড বাঁচিয়ে দেন মোহনবাগান গোলরক্ষক। এক মিনিট পরেই মহেশের বাড়ানো বল অল্পের জন্য ধরতে পারেনি সিলভা। জর্ডান বক্সের মধ্যে পড়ে গেলে পেনাল্টির দাবি করে ইস্টবেঙ্গল। রেফারি অবশ্য দেননি।
জনিকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ইস্টবেঙ্গলের কিরিয়াকু। হুগো বুমু বক্সের মধ্যে ঢুকেও নিশানায় সঠিক থাকতে পারেননি। মাথা গরম হল দু দলের। হল ধাক্কাধাক্কি। লাস্টন স্বার্থপরতার কারণে সুযোগ হারালেন এটিকে মোহনবাগানের হয়ে। সব মিলিয়ে প্রথমার্ধে আক্রমণ এবং পাল্টা আক্রমণের জমে উঠেছে ডার্বি।
advertisement
ইস্টবেঙ্গল বুঝিয়ে দিচ্ছে এই ম্যাচটা তারা এমনি ছেড়ে দেবে না। সুযোগ পেলে পাল্টা আক্রমণ করতে ছাড়ছে না এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু বক্সের ভেতর ফাইনাল পাস সঠিক হচ্ছে না। দু'দলের ডিফেন্স যথেষ্ট ভালো খেলছে। প্রথমার্ধে সেরা ফুটবলার হুগো বুমূ।