বাঁহাতি এই ব্যাটার হরিয়ানার বোলিং আক্রমণকে কার্যত ছিন্নভিন্ন করে দেন। ভারতীয় পেসার অংশুল কাম্বোজের নেতৃত্বাধীন আক্রমণের বিরুদ্ধে ঈশান মাত্র ৪৬ বলে শতরান পূর্ণ করেন। তার ইনিংসে ছিল ১০টি ছক্কা ও ৬টি চার। শেষ পর্যন্ত ৪৯ বলে ১০১ রান করে আউট হলেও, ততক্ষণে হরিয়ানার বোলারদের আত্মবিশ্বাস পুরোপুরি ভেঙে পড়ে এবং ম্যাচ কার্যত ঝাড়খণ্ডের হাতেই চলে যায়।
advertisement
এই ইনিংসের মাধ্যমে ঈশান কিশান সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোরের মালিক হলেন। একই সঙ্গে টুর্নামেন্টে পাঁচটি শতরান করে তিনি অভিষেক শর্মার রেকর্ডও ছুঁলেন। যদিও অভিষেক এই কীর্তি গড়েছেন কম ইনিংসে, তবুও ধারাবাহিকভাবে ফাইনালের মতো মঞ্চে পারফরম্যান্স ঈশানকে বিশেষ উচ্চতায় তুলে ধরেছে।
আরও পড়ুনঃ KKR News: কেকেআরের চিন্তা বাড়াল বাংলাদেশি পেসার! কী হল মুস্তাফিজুর রহমানের? জেনে নিন বিস্তারিত
হরিয়ানার জন্য দিনটি ছিল ভীষণ হতাশাজনক। তাদের সব বোলারই ১০-এর বেশি ইকোনমি রেটে রান দেন। এই সুযোগ পুরোপুরি কাজে লাগিয়ে ঝাড়খণ্ড ২০ ওভারে ৩ উইকেটে বিশাল ২৬২ রান তোলে। ঈশান কিশান ও কুমার কুশাগ্রার ১৭৭ রানের জুটি এবং পরে অনুকূল রায় ও রবিন মিনজের ৭৫ রানের পার্টনারশিপ ঝাড়খণ্ডের দাপটকে আরও জোরালো করে তোলে। ১৯৩ রানে শেষ হরিয়াণার ইনিংস। ৬৯ রানে ফাইনাল জেতে ঝাড়খন্ড।
