অথচ এই মুহূর্তে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে বরিশালের হয়ে যথেষ্ট ছন্দে ছিলেন সাকিব। এবারের নিলামের জন্য সাকিবের ভিত্তিমূল্য ধরা হয়েছিল ২ কোটি , যা সর্বোচ্চ ক্যাটাগরিতে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য নির্ধারিত। এই ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের অলরাউন্ডারের সঙ্গে আছেন আরও ১০ জন ক্রিকেটার। তারা হলেন- স্টিভেন স্মিথ, মঈন আলী। সাকিব নিষিদ্ধ হয়েছিলেন ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করে।
advertisement
সাকিব অবশ্য এরইমধ্যে জাতীয় দলের জার্সিতেও ফিরেছেন। ২০২১ সালের আইপিএল নিলামে তাকে ৩ কোটি ২০ লাখ টাকায় কিনেছিল কলকাতা। ২০১১ সালে এই কলকাতা দিয়েই আইপিএল পথচলা শুরু সাকিবের। ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে তিনি কাটিয়েছেন ছয় বছর। এরপর ২০১৮ সালে যোগ দেন হায়দরাবাদে।
আইপিএলের ইতিহাসে সাকিবের ৭৯৩ রান এবং মোট ৬৩ উইকেট আছে। গতবার কেকেআর দলে থাকলেও একেবারেই নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি তিনি। সাকিব না থাকার কারণে এবারের আইপিএল বাংলাদেশ দর্শকদের কাছে কিছুটা ম্লান হল সেটা বলাই যায়। তবে বছর শেষে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জার্সিতে জবাব দেওয়ার প্রতীক্ষায় থাকবেন সাকিব।