ম্যাচে টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ গুজরাত। ট্রেভিস হেড ও অভিষেক শর্মাকে ফিরিয়ে হায়দ্রাবাদকে শুরুতেই ধাক্কা দেয় প্রতিযেগিতায় দুরন্ত ফর্মে থাকা মহম্মদ সিরাজ। ইশান কিশানকে সাজঘরে ফেরত পাঠান প্রসিদ্ধ কৃষ্ণা। ৫০ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় সানরাইজার্স। নীতিশ কুমার রেড্ডি ও হেনরিক ক্লাসেন ৫০ রানের পার্টনারশিপ না করলে সম্মানজনক স্কোরেও পৌছতে পারত না সানরাইজার্স।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এক বলে হয়েছে ২৮৬ রান! কখনও আবার ৯৩! কে-কবে করেছিল? ক্রিকেটের এই ইতিহাস অনেকের অজানা
নীতিশ রেড্ডি ও ক্লাসেনকে ৩১ ও ২৭ রানে সাজঘরে ফেরান সাই কিশোর। এরপর অন ইনফর্ম অনিকেত বর্মা ১৮ রান করে মহম্মদ সিরাজের শিকার হন। কামিন্দু মেন্ডিস ১রানে প্রসিদ্ধ কৃষ্ণার দ্বিতীয় ও সিমারজিৎ সিং খাতা না খুলেই সিরাজের চতুর্থ শিকার হন। শেষের দিকে অধিনায়ক প্যাট কামিন্স ৯ বলে ২২ রানের ইনিংস না খেললে ১৫০ পার হত না সানরাইজার্সের স্কোর। কামিন্স ও শামি অপরাজিত থাকেন।