টানা ১৩ ম্যাচে জয়। বিশ্ব ক্রিকেটের যুব স্তরে দীর্ঘদিন পরে শাসকের আসনে ভারত। সৌজন্যে আরমান জাফর, আনমোলপ্রীত সিং, সরফরাজ খান এবং সর্বপরি ভারত অধিনায়ক ইশান কিষান। রাঁচির এই ছেলেকে বিশ্বকাপের আগে অধিনায়ক ঘোষণা করে চমক দিয়েছিলেন বোর্ড কর্তারা। রাহুল দ্রাবিড়ের যুব সংসারে এই ছেলেগুলিই আগামীর তারকা। বাংলাদেশের মাটিতে এখন পর্যন্ত প্রতিটি ম্যাচে দাপট দেখিয়েছে টিম রাহুল। এবং প্রতিটি ম্যাচে জয় এসেছে দলগত ভাবে।
advertisement
রবিবার ফাইনালের আগে একবার পিছিয়ে যাওয়া যাক ষোলো বছর আগের শ্রীলঙ্কায়। শ্রীলঙ্কার মাটিতে লঙ্কা বধ করে প্রথমবার যুব বিশ্বকাপ জয় ভারতের। দলের নেতা উত্তরপ্রদেশের এক অখ্যাত ক্রিকেটার মহম্মদ কাইফ। আর টুর্নামেন্টের সেরা পঞ্জাবের এক বাঁ-হাতি যুবরাজ সিং। তার পর আট বছরের ব্যবধান। এবার মালয়েশিয়া। নেতা দিল্লির দামাল বিরাট কোহলি। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতের জয় ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মে। প্রাক্তনদের মতে, যুব বিশ্বকাপে ভারতের সবচেয়ে কঠিন জয় অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে। ডাউন আন্ডারে অস্ট্রেলিয়াকে ছ’উইকেটে হারিয়ে ২০১২ সালে চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত। অধিনায়ক দিল্লির উন্মুক্ত চাঁদ।
এই তিনটে পরিসংখ্যানই এখন তাতাচ্ছে এই বিশ্বকাপে ভারতীয় দলকে। সবমিলিয়ে সবার নজরে সেই ঢাকার মীরপুর স্টেডিয়ামে। রবিবার যেখানে হবে বিশ্বকাপের ফাইনাল।