ম্যাচে টস জিতে প্রথমে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় শ্রীলঙ্কা। ওপেনিং জুটিতে শুরু ভাল না হলেও প্রতীকা রাওয়াল ও হারলিন দেওল মিলে ৬৭ রানের পার্টনারশিপ করেন। এরপর হরমনপ্রীত কউরও শুরুটা ভাল করলেও বড় স্কোর করতে পারেননি। ২৬তম ওভারে ইনোকা রানাভীরার হাতে ভারত হারায় হারলিন, জেমাইমা রদ্রিগেজ (০) ও অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌরের (২১) উইকেট। যার ফলে ভারতীয় দলের স্কোর ১২০/২ থেকে ১২১/৫ হয়ে যায়।
advertisement
পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় ভারত। এরপর অমনজোৎ কৌর ও দীপ্তি শর্মার হাফ সেঞ্চুরি এবং তাদের শতরানের পার্টনারশিপের সুবাদে ভারতের স্কোর দাঁড়ায় ৪৭ ওভারে ২৬৯/৮। অমনজ্যোৎ ৫৭ ও দীপ্তি ৫৩ রান করেন। কঠিন পরিস্থিতিতে যেভাবে এই দুই ব্যাটার ইনিংস খেলেছেন ও ভারতকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন, তা এক কথায় অনবদ্য। শেষের দিকে স্নেহ রানার ১৫ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ষোল কলা পূর্ণ করে।
আরও পড়ুনঃ Tilak Varma: এশিয়া কাপ জিতিয়েই বড় ঘোষণা করে দিলেন তিলক ভার্মা, কী জানালেন ভারতীয় তারকা?
রান তাড়া করতে নেমে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে শ্রীলঙ্কা। চামরি আত্তাপাত্তু ৪৩, নিলাক্ষী ডি সিলভা ৩৫, হর্ষিতা সামারাউইকরামা ২৯ রানের ইনিংস খেলে কিছুটা লড়াই দেওয়ার চেষ্টা করলেও তা যথেষ্ট ছিল না। ভারতের সকল বোলাররা এদিন উইকেট পাওয়ার খাতায় নাম লেখান। সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন দীপ্তি শর্মা। ২১১ রানে শেষ হয় শ্রীলঙ্কার ইনিংস। ৫ অক্টোবর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে টিম ইন্ডিয়া।