এমনকি হাসপাতালেও পয়সা নিয়ে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। আহমদাবাদে যে হোটেলের ভাড়া ছিল দৈনিক চার হাজার টাকা, সেটাই এখন ৬০ হাজারে পৌঁছে গিয়েছে। বিলাসবহুল হোটেল হলে খরচ আরও অনেক বেশি। কোনও কোনও হোটেলে দু’রাত্রি থাকার জন্য খরচ তিন লক্ষ টাকার বেশি। মুম্বইয়ের এক স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট বিশেষজ্ঞ বলেন, আমাদের ১৪ অক্টোবর আমদাবাদ যাওয়ার ট্রেনের টিকিট কাটা হয়ে গিয়েছে।
advertisement
হোটেলও ভাড়া নেওয়া আছে। কিন্তু দিন বদল নিয়ে নানা ধরনের কথা শুরু হয়। আমরা সেই জন্য ১৩ অক্টোবরের টিকিটও কেটেছি। কিন্তু আমাদের হোটেল ১৪-১৫ তারিখের জন্য বুক করা ছিল। সেটা পাল্টে ১৩-১৪ করতে গিয়ে কয়েক গুণ বেশি টাকা খরচ করতে হয়েছে। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ছিল ১৫ অক্টোবর। কিন্তু সেই দিন পরিবর্তন করা হয়।
গত বারের বিশ্বকাপে প্রায় এক বছর আগে টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছিল। কিন্তু এই বছর এখনও পর্যন্ত টিকিট বিক্রি শুরু হয়নি। ২৫ অগস্ট থেকে শুরু হবে। অর্থাৎ বিশ্বকাপ শুরুর দু’মাস আগেও কোনও টিকিট হাতে পাননি সমর্থকেরা। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট পাওয়া যাবে ৩ সেপ্টেম্বর।
সেটাও শুধু অনলাইন টিকিট। যে টিকিট কেনার পর সমর্থকদের অপেক্ষা করতে হবে ছাপা টিকিট সংগ্রহ করার জন্য। অনেক সমর্থকই টিকিট কেটে তার পর আমদাবাদে হোটেলের ব্যবস্থা করতে চাইছেন। সময় যত যাবে, তত থাকার খরচ বাড়বে। বিমানের টিকিটের দামও বাড়বে।