এদিন ভারত পাঁচটি রেকর্ড গড়ে৷ জোহনেসবার্গের মাঠে সর্বোচ্চ টি টোয়েন্টি রান করল তারা৷ দ্বিতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ রানের পার্টনারশিপ৷
এই প্রথম টি টোয়েন্টি দুজন ক্রিকেটার একই দলের দুজন ক্রিকেটার শতরান করলেন প্রথমবার৷ ভারত দ্রুততম দ্বি শতরান করার রেকর্ড করল৷
এটা বিদেশের মাটিতে টি টোয়েন্টিতে ভারতীয় দলের সবচেয়ে বড় স্কোর হল৷ যা ২৮৩ ৷
advertisement
এদিন টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সূর্যকুমার যাদব৷ তাঁর ব্যাটররা এদিন সব অর্থেই অধিনায়কের মান রাখেন৷ অভিষেক শর্মা এদিন ১৮ বলে ৩৬ রান করেন৷ তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল ২ টি চার ও ৪ টি ছক্কা দিয়ে৷ তাঁর আউট হওয়ার পর তিলক ভর্মা ওপেনার সঞ্জু স্যামসনের সঙ্গে ক্রিজে কার্যত আগুন ধরিয়ে দেন৷
তুখোড় প্রোটিয়া বোলিং আক্রমণ এবং দুরন্ত ফিল্ডিং সব কিছুকেই পাড়ার ক্রিকেট স্তরে নামিয়ে এনে ধামাকা রানের প্রদর্শন করেন দুই তরুণ৷ এদিন সঞ্জু স্যামসন প্রথমে এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যেই তিলক ভর্মা শতরান করে ফেলেন৷
এই জোড়া শতরানে ভর দিয়ে ২০ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ২৮৩ রান করে ভারত৷ এদিন ভারত যেভাবে খেলছিল এক সময়ে মনে হচ্ছিল হয়ত টি টোয়েন্টির সর্বোচ্চ রানের নতুন রেকর্ড নিজেদের নামে করে নেবে৷ তবে সেটা না হলেও জোহানেসবার্গে কোনও দলের করা সর্বোচ্চ রান হল৷
৫৬ বলে ১০৯ রান করে অপরাজিত থাকেন সঞ্জু স্যামসন৷ তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল অন্যদিকে তিলক ভর্মা অপরাজিত থাকেন ১২০ রানে৷ তাঁর ইনিংস সাজানো ৯ টি চার ও ১০ টি ছয় দিয়ে৷
এবছরই ২৩ অক্টোবর গাম্বিয়ার বিপক্ষে জিম্বাবোয়ে ৩৪৪/৪ স্কোর করেছিল, এটি এখনও পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর। ৬ টি চার, ৯ টি ছয় দিয়ে৷
আরও পড়ুন – Pakrau Biye: এরকমও বিয়ে হয়, একজনের বিয়ের বরযাত্রী গিয়ে পাঁচজন ফিরল নতুন বউ নিয়ে, তারপর
১২ অক্টোবর হায়দরাবাদে বাদে দ্বিপাক্ষিক T20I সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২৯৭/৬ স্কোর করেছিল, যা ক্রিকেটে চতুর্থ-সর্বোচ্চ টি টোয়েন্টি ম্যাচে স্কোর। এটি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে ভারতের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল৷
এর আগে ২০২৩ এ মঙ্গোলিয়ার বিরুদ্ধে নেপালের ছিল টি টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ রান৷ ৩১৪ রান করেছিল নেপাল৷