এই বিষয়ে স্বাধীনতা দিবসে একাধিক ট্যুইট করেছেন দীপা কর্মকার। তিনি লিখেছেন,”এই স্বাধীনতা দিবসে আমি আমার বাকস্বাধীনতা ব্যবহার করছি সাম্প্রতিক ঘটনাগুলি নিয়ে আলোচনা করার জন্য। যা অত্যন্ত হতাশাজনক এবং মনোবল ভেঙে দেওয়ার মত। এশিয়ান এমন একটি ইভেন্ট যা আমি গত দুই বছর ধরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম।” এরপর আরেকটি ট্যুইটে দীপা লেখেন,”আমি অবাক হয়ে দেখলাম যে, জাতীয় ট্রায়ালে শীর্ষ স্থান পাওয়া ও যোগ্যতা অর্জনের মাপকাঠি স্পর্শ করার পরেও আমি অংশগ্রহণ করা থেকে বঞ্চিতই থাকব। এই সিদ্ধান্তের কারণ আমার কাছে অজানা। আমাকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলাও হয়নি।”
advertisement
দীপা কর্মকারকে এশিয়ান গেমসের দলে না রাখার জন্য যে কারণ বা নিয়ম বলা হয়েছে তা নিতে পারেননি ২০১৬ রিও অলিম্পিক্সে পোল ভল্টে চতুর্থ স্থানাধিকারী। কারণ শেষ ১২ মাসে র্যাঙ্কিংয়ের বিচারে দেশের সেরা ৮ জিমন্যাস্ট এশিয়ান গেমসে যাবে। যদিও ডোপ পরীক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় ২ বছর নির্বাসিত ছিলেন দীপা তাই তাঁর পক্ষে কোনও ভাবেই র্যাঙ্কিংয়ের উন্নতি করা সম্ভব ছিল না। শুধু দীপা কর্মকার নয়, এর আগে দীপার কোচ বিশ্বেশ্বর নন্দী ছাত্রী এশিয়ান গেমসে সুযোগ না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন।