দ্বিতীয় ম্যাচে প্রতিপক্ষ ছিল হংকং। ধারে ভারে ভারতের সঙ্গে তুলনা না হলেও, আজকের উইকেট ছিল খুব স্লো। বল পড়ে ব্যাটে আসতে চাইছিল না। রোহিত শর্মা, রাহুলদের বেশ অসুবিধের মধ্যে পড়তে হল। কিন্তু বিরাট আজ শুরু থেকেই যেন রান করার মানসিকতা নিয়ে নেমেছিলেন। প্রথম দিকে একটু সময় নিলেন। তারপর নিজের স্বাভাবিক খেলা শুরু করলেন।
advertisement
যেমন খুচরো রান নিলেন, তেমনই লুজ বল পেলে বাউন্ডারির বাইরে পাঠালেন। ছক্কাও মারলেন। তাকে সহায়তা করলেন সূর্য কুমার। হংকংয়ের অনামী বোলাররা দুর্দান্ত লাইন এবং লেংথ বল করে গেলেন। এই উইকেটে রান করা বেশ কঠিন ছিল। এহসান, মুরতাজ, শুক্লা যথেষ্ট ভাল বল করলেন।
কিন্তু বিরাট কোহলি উইকেটে রইলেন, লড়াই করলেন। সবচেয়ে বড় কথা নিজের অর্ধ শতরান পূর্ণ করলেন। দীর্ঘদিন পর টি টোয়েন্টি ক্রিকেটে হাফ সেঞ্চুরি করলেন কিং কোহলি। অন্যদিকে প্রশংসা করতে হবে সূর্যের। এই ইনিংস পরবর্তী ম্যাচগুলোয় বিরাটকে প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস দেবে তাতে আশ্চর্যের কিছু নেই।
ভারতীয় ক্রিকেটের জন্য এর চেয়ে ভাল খবর হতে পারে না। দেখে বোঝা যাচ্ছিল কতটা চাপে ছিলেন। গণেশ চতুর্থীর দিন ফর্মে ফিরে বিরাট বুঝিয়ে দিলেন তার ভক্তদের জন্য সুখবর আসছে। সূর্য কুমার যাদব অসাধারন ব্যাট করে ২৬ বলে করলেন ৬৮ ।