ম্যাচের প্রায় শেষলগ্নে সেই আততায়ী এলাপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করে। ঘটনার আকস্মিকতায় মাঠের দর্শক ও ফুটবলাররা হকচকিয়ে যান। কিছু বুঝে ওঠার আগেই গুলি ছুড়তে শুরু করে সেই আততায়ী। দর্শকদের মাঝে মিশে থাকা সেই আক্রমণকারী গুলি চালাতে শুরু করে চারপাশে। স্টেডিয়ামে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। গুলির শব্দ শুনে খেলোয়াড়রাও প্রাণ বাঁচাতে দৌড়াতে শুরু করেন। যার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্রমশ ভাইরাল হয়েছে। কয়েকজন ফুটবলার আবার জীবন বাঁচাতে মাটিতে শুয়ে পড়েন।
advertisement
আরও পড়ুন- বিপক্ষের চোখে চোখ রেখে লড়াই করবে আফগানিস্তান, বললেন অধিনায়ক নবি
এই হামলার পিছনে অনেকের হাত রয়েছে বলে জানাচ্ছে পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, স্টেডিয়ামে একজন গুলি চালিয়েছে। তবে এই ঘটনার পিছনে একাধিক ব্যক্তি জড়িত ছিল। এই স্টেডিয়ামে এমন ধরনের ঘটনা এই প্রথম নয়। ২০১৯ সালেও এই স্টেডিয়াম এমন যন্ত্রণা ভোগ করেছে। সেই সময় ৯ জন গুরুতর আহত হয়েছিলেন। এর পরই একটি ১৭ বছর বয়সী ছেলে আত্মসমর্পণ করেছিল পুলিশের কাছে। এবারও প্রায় একইরকম ঘটনা ঘটল সেই স্টেডিয়ােম। আর তাই এবার সেই স্টেডিয়ামের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।