শেষ ম্যাচেও ইস্টবেঙ্গল বেঙ্গালুরুর কাছে পরিষ্কার দু গোলে হেরে যায়। প্লে অফের আশা মোটামুটি শেষ। তার ওপর ব্রিটিশ কোচের এমন মন্তব্য এবং শাস্তি ক্লাবের কাজটা আরও কঠিন করে দিল। ফেডারেশনের তরফে জানানো হয়েছে ধারা ৫৯ এক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই ধারায় শাস্তির পরিমাণ আরও বেশি হত। কিন্তু ব্রিটিশ কোচকে এবার দলের কথা চিন্তা করেই ওই শাস্তি দেয়নি ফেডারেশন। এদিকে সুভাষ ভৌমিক সহ বিভিন্ন প্রাক্তন ফুটবলার এবং কোচ সমালোচনা করতে ছাড়েননি ব্রিটিশ কোচের। তাঁর গেম রিডিং, ফুটবলার পরিবর্তন থেকে শুরু করে মেজাজ হারানো, সব কিছুরই সমালোচনা করেছেন প্রাক্তনরা।
advertisement
এদিকে লাল হলুদ দলের সহকারী কোচ টনি গ্রান্ট একটি বিস্ফোরক ট্যুইট করেন যা নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। তিনি বলেন ক্লাবের পুরনো ম্যানেজমেন্ট নতুন দলের ক্ষতি করতে চাইছেন এবং নিজেদের পরিচিত সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের ব্যবহার করে ব্যক্তিগতভাবে বর্তমান কোচ এবং স্টাফদের ক্ষতি করার চেষ্টা করছেন। এটা কোনও মতেই মেনে নেওয়া যায় না। পরে অবশ্য বিতর্ক তৈরি হওয়ায় এই ট্যুইট মুছে ফেলেন তিনি। কিন্তু ততক্ষনে যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। প্রচুর সমর্থক এবং ক্লাব অনুরাগীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনা করেন এই পোস্টের।