মোট ১৬০০ কর্মীর নিরলস পরিশ্রম, ১৮টি জৈব সুরক্ষা বলয় এবং গোয়ায় ১৪ টি বিভিন্ন জায়গায় মিলিয়ে সম্পন্ন হয়েছিল টুর্নামেন্ট। মুম্বই সিটি এফসি চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল প্রথমবারের জন্য এটিকে মোহনবাগানকে হারিয়ে। কিন্তু নীতা আম্বানি জানিয়েছেন হারা বা জেতার থেকেও অনেক বড় পরীক্ষা ছিল টুর্নামেন্ট সফলভাবে শেষ করা এবং মানুষকে আনন্দ দেওয়া। খেলোয়াড়, কোচ এবং কোচিং স্টাফদের সুরক্ষার দিকে পুরো নজর দেওয়া হয়েছিল।
advertisement
করোনা নিয়ন্ত্রণ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য হলেও একই সঙ্গে উন্নয়নমূলক কাজ যতটা করা সম্ভব সেই চেষ্টা চালিয়ে গিয়েছে রিলায়েন্স। তিনি আরও বলেন দেশের পরিস্থিতি যতই কঠিন হোক, খেলাধুলা এবং শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিদিন উন্নত হয়েছে। থমকে যাওয়া সময়, ঘর বন্দী জীবন কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে পেয়েছে খেলার মাঠে এবং শিক্ষা ব্যবস্থায়। দেশ তৈরির ক্ষেত্রে খেলাধুলা এবং শিক্ষাব্যবস্থা বরাবর রিলায়েন্স সংস্থার অন্যতম প্রধান গুরুত্বের জায়গা পরিস্কার করে দিয়েছেন তিনি।