প্রয়াত নেতার শেষ যাত্রায় সামিল ময়দানের তিন প্রধান। বিধানসভায় গিয়ে ক্লাব পতাকা ও ফুলের স্তবক দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। প্রয়াত নেতার বাড়িতে গিয়ে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করেন মোহনবাগান ও মহমেডান ক্লাব কর্তারা।
দীর্ঘদিনের বন্ধু পল্টু দাসের কারণেই কি না কে জানে, প্রয়াত নেতার ইস্টবেঙ্গলের দিকে বেশি ঝোঁক ছিল। আরও একটা কারণ অবশ্যই জন্মসূত্রে যশোরের ভূমিপুত্র হওয়া। খেলা দেখতে বারে বারে ছুটে যেতেন লাল-হলুদ গ্যালারিতে। রাজনীতিক হিসেবে তখনও পরিচিতি পান নি মধ্য কলকাতার ছোড়দা। বন্ধু পল্টু দাসের ডাকে বারে বারে ছুটে গিয়েছেন সবুজ মাঠের লাল হলুদ গ্যালারিতে।
advertisement
জীবনের শেষ যাত্রাতে প্রয়াত নেতাকে সম্মান জানাতে কসুর করেনি কলকাতা ময়দান। সোমেন মিত্র যতটা রাজনীতির, ততটাই নিজের লোক ছিলেন বটতলার। প্রয়াত নেতার শেষ যাত্রায় চোখের জলে, হৃদয়ের আকুতিতে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল লাল-সবুজ, হলুদ-মেরুন, সাদা- কালো।
PARADIP GHOSH