TRENDING:

নাটকীয় ম্যাচে টাইব্রেকারে বাজিমাত ইতালির, স্পেনকে হারিয়ে ফাইনালে আজুরি

Last Updated:

টাইব্রেকারে ইতালির হয়ে মিস করেন লোকতেল্লি। কিন্তু বোলটি বনুচী, বেরনাদেশি, জর্জিনহো গোল করতে ভুল করেননি ইতালির হয়ে। অন্যদিকে স্পেনের হয়ে মিস করেন ড্যানি, আলভারো মোরাতা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ইতালি -১ ( কিয়েসা )
advertisement

স্পেন -১ ( আলভারো মোরাতা)

টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে জয়ী ইতালি

#লন্ডন: নীল জার্সির ইতালি ? নাকি লাল জার্সির স্পেন? যদিও এদিনের সেমিফাইনাল ম্যাচ ইতালির হোম ম্যাচ হওয়ার কারণেই আজুরি নীল জার্সি পড়েই নেমেছিল, স্প্যানিশরা নেমেছিল সাদা জার্সি পড়ে। কিন্তু প্রথম থেকে রঙ ছড়াতে থাকল স্প্যানিশ আর্মাডা। প্রথমার্ধে স্পেনের দখলে ৭০-৩০ বল ছিল। ফেরান তোরেস, মিকেল, ড্যানি ওলমো ফিনিশ করতে না পারায় গোল পায়নি স্পেন। কিন্তু ইতালির মাঝমাঠ প্রথম থেকেই ঘেঁটে দিতে সক্ষম বুস্কেটস, পেড্রি, কোকেরা। ভেরাত্তি, জর্জিনহ, বারেলাদের পায়ে কতবার বল গিয়েছে গুনে বলা যাবে।

advertisement

একবার ইনসিগনের থেকে বল পেয়ে লেফট ব্যাক এমারসন শট নিয়েছিলেন। এছাড়া প্রথমার্ধে সুযোগ তৈরি করতে পারেনি ইতালি।ফুটবলের ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায় মুখোমুখি পরিসংখ্যানে (head-to-head record ) ৩৪ ম্যাচের মধ্যে ১২ ম্যাচে জিতেছে স্পেন৷ ইতালি জিতেছে ৯ টি ম্যাচে৷ আর কোনও ফলাফল হয়নি ১৩ ম্যাচে৷ ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপে এই নিয়ে টানা তৃতীয় বার এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছিল৷ ২০১২ সালে ৪-০ গোলে ফাইনালে স্পেন জিতেছিল৷ এর পাঁচবছর আগে ইতালির কাছে নকআউট পর্বে শেষ ১৬ তে ২-০ গোলে হেরেছিল স্পেন৷

advertisement

৬০ মিনিটে একটা কাউন্টার অ্যাটাক থেকে গোল তুলে নিল ইতালি। গোলরক্ষক ডোনারুমা বল বাড়ান ইনসিগনেকে। ইমমোবাইল হয়ে একটু পেছনে থাকা কিয়েসার কাছে বল গেলে, দুই স্প্যানিশ ডিফেন্ডারের মাঝখান দিয়ে দুরন্ত শটে ইতালিকে এগিয়ে দেন কিয়েসা। এর পরেই ইমমোবাইলকে তুলে নিয়ে মানচিনি নিয়ে আসেন বেরাদিকে। তোরেসকে তুলে নিয়ে আলভারো মোরাতাকে নামান এনরিকে। বেরাদি গোলরক্ষকের গায়ে না মারলে ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে পারত ইতালি।

advertisement

ভেরাত্তির বদলে আসেন পেসিনা। এমারসন উঠে আসেন তলোই। স্পেন চেষ্টা চালাতে থাকে ম্যাচে ফেরার। জেরার্ড মোরেনো ডানদিক থেকে আক্রমণ তৈরীর চেষ্টা করেন। কিন্তু ইতালির ডিফেন্সের দুই স্তম্ভ চিলিনী এবং বনুচি মরিয়া লড়াই চালাতে থাকেন। কিন্তু চেষ্টার ফল পেল স্পেন। ৮০ মিনিটে আলভারো মোরাতা ড্যানির সঙ্গে ওয়াল পাস খেলে বল ঠেলে দিল জালে। প্রাণ ফিরল লুইস এনরিকের।

advertisement

অতিরিক্ত সময়ের প্রথম ১৫ মিনিট দাপট ছিল স্পেনের। টাইব্রেকারে ইতালির হয়ে মিস করেন লোকতেল্লি। কিন্তু বোলটি বনুচী, বেরনাদেশি, জর্জিনহো গোল করতে ভুল করেননি ইতালির হয়ে। অন্যদিকে স্পেনের হয়ে মিস করেন ড্যানি, আলভারো মোরাতা।এদিন তিনি হিরো, তিনিই ভিলেন।

বাংলা খবর/ খবর/খেলা/
নাটকীয় ম্যাচে টাইব্রেকারে বাজিমাত ইতালির, স্পেনকে হারিয়ে ফাইনালে আজুরি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল