তাই আন্তর্জাতিক পর্ব চলাকালীন প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব গুলো থেকে ছুটি পাচ্ছে না লাতিন প্লেয়াররা। লিভারপুল, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড, ম্যান সিটি এবং চেলসি এই ক্লাবগুলো তাদের ব্রাজিলীয় প্লেয়ারদের ছাড়েনি, বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের ম্যাচ খেলতে যেতে। ফিফা তাই এই ক্লাব গুলোকে সতর্ক করেছিল, পাঁচ দিনের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে। সেটার পরেও ইংল্যান্ডের করোনার লাল তালিকার দেশগুলোতে ছাড়া হয়নি তাদের।
advertisement
ফিফা এখন আশা করছে ব্রিটিশ সরকার তাদের করোনা বিধি এবং কোয়ারান্টিন এর নিয়ম একটু হালকা করুক, যার জন্য ফুটবলারদের পক্ষে সম্ভব হয় আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলার। নিউ কাসেলের কোচ স্টিভ ব্রুস নিশ্চিত ছিলেন যে, প্যারাগুয়ে যাওয়ার ছাড়পত্র না পেলেও মিগেল আলমিরন শনিবার ম্যান ইউয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নামছেন। তিনি বললেন ফিফার একটু সাধারণ জ্ঞান এসেছে এবং তিনি খুশি যে আলমিরন শনিবার মাঠে নামতে পারবে।
এই পাঁচ দিনের নিষেধাজ্ঞা না উঠলে লিভারপুলের ফির্মিনো, অ্যালিসন এবং ফাবিনহো; সিটির এডারসন এবং জেসুস; চেলসির সিলভা এবং ম্যান ইউয়ের ফ্রেড এই সপ্তাহের ম্যাচে মাঠে নামতে পারতেন না। এছাড়াও কাভানি রেড ডেভিলদের হয়ে মাঠে নামতে পারবেন। যদি এই প্লেয়াররা যেত দক্ষিণ আমেরিকা তাহলে ১০ দিনের জন্য কোয়ারান্টাইন থাকতে হত, অনুশীলনের সুযোগ পেত না এবং করোনা আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ থাকত।