এটা তাঁদের অধিকার। এর মধ্যে সন্তান জন্মানোর পর আট সপ্তাহ ছুটি বাধ্যতামূলক। এই সময় ক্লাবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ফুটবলাররা আর্থিক দিক দিয়ে যাতে সুরক্ষিত থাকেন সেটাও জোর দেওয়া হয়েছে। ছুটি শেষ হয়ে গেলেও সেই ফুটবলারের চিকিৎসার ভার বহন করতে হবে সংশ্লিষ্ট
ক্লাবকে। মহিলা ফুটবলারটি সম্পূর্ণ ফিট হলে আবার তার চুক্তি পুনর্নবীকরণ করতে হবে ক্লাবকে। এর অন্যথা হলে ফুটবলাররা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির কাছে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আর্থিক জরিমানা করা হবে ক্লাবগুলোকে।
advertisement
ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফানটিনো জানিয়েছেন,"পুরুষ হোক বা মহিলা, মাঠে ফুটবলাররাই সম্পদ। তাদের সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ আমাদের দায়িত্ব। মানসিকভাবে ঠিক থাকলে তবেই একজন মাঠে নিজের সেরাটা উজাড় করে দিতে পারে। মহিলা বিশ্বকাপ এবং বিভিন্ন ক্লাব টুর্নামেন্ট এখন আগের থেকে অনেক বেশি জনপ্রিয়। আমাদের মহিলা ফুটবলাররা বিশ্বের সব মেয়েদের কাছে রোল মডেল। মহিলা ফুটবলার মাতৃত্বকালীন অবস্থায় যাতে কোনরকম চিন্তায় না পড়েন তার জন্য এই পদক্ষেপ। তবে শুধু ফুটবলাররা নন, রেফারিদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে কিছু নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ভাবনা চিন্তা চলছে।" ফিফা সভাপতির এই উদ্যোগের জন্য তাঁর প্রশংসা করেছেন মহিলা ফুটবলাররা।
Rohan Roy Chowdhury