এর আগেও কর ফাঁকি মামলায় একাধিকবার আদালতে হাজিরা দিতে হয়েছে সিআরসেভেন-কে ৷ আয়ের প্রমাণ হিসেবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রও জমা দিয়েছিলেন পর্তুগাল অধিনায়ক। রোনাল্ডোর দাবি ছিল, তিনি কখনও আয় গোপন করেননি। আয়কর ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টাও করেননি। আয়ের সমস্ত তথ্যই নাকি আদালতে জমা দিয়েছিলেন। কারণ আয়ক দেওয়াটা নিজের কর্তব্য বলেই মনে করেন রোনাল্ডো ৷
advertisement
আরও পড়ুন-যানজটে কলকাতাকেও হার মানাবে মস্কো !
কর ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে মেসিকেও ছাপিয়ে গিয়েছেন সিআরসেভেন ৷ রোনাল্ডোর বিরুদ্ধে ‘ইমেজ রাইটস’ থেকে প্রাপ্য ১৪.৭ মিলিয়ন ইউরো (ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১১১ কোটি) ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। যার জেরে ক্ষুব্ধ রোনাল্ডো একসময় রিয়াল ছাড়ার হুমকিও দেন। তবে সেরা তারকাকে ধরে রাখতে অবশ্য সফল হন রিয়াল কর্তারা। স্পেনের আয়কর বিভাগ জানিয়েছে, ২০১০ সালে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড থেকে রিয়ালে সই করার সময় নিজেই একটি সংস্থা তৈরি করেছিলেন রোনাল্ডো ৷ যার মাধ্যমে এই আর্থিক লেনদেন হয়েছিল।