ম্যাচের প্রথমার্ঝের দুই দলই ধীরে চলো নীতি নিয়ে খেলা শুরু করে। রক্ষণকে শক্তিশালী রেখে কাউন্ডার অ্যাটাক নির্ভরশীল ফুটবল খেলে জাপানের কোচ হাজিমি মোরিইয়াসু ও কোস্টারিকা কোচ লুইস ফার্নান্ডেজ সুরারেজ। ম্যাচের প্রথমার্ধে বল পজিশনে কোস্টারিকা জাপানের থেকে এগিয়ে থাকলেও সমানে সমানে লড়াই চালিয়ে গিয়েছে ডোয়ান, কামাডা, সোমা, উয়েডারা। অপরদিকে,স্পেন ম্যাচের থেকে এদিন অনেক বেশি সংঘবদ্ধ দেখায় কোস্টারিকাকে। তবে ম্যাচের প্রথমার্ধে গোল মুখ খুলতে পারেনি কোস্টারিকা।
advertisement
ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই গোল করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। প্রথমার্ধের তুলনায় আক্রমণের মাত্রা অনকেটা বাড়ায় জাপান ও কোস্টারিকা। বলল পজিশন ও গোলমুখী শট বেশি থাকলেও কাজের কাজটা করে উঠতে পারেনি এশিয়ার শক্তিধর দেশটি। উল্টে অল্প সুযোগকেই কাজে লাগিয়ে ম্যাচের ৮১ মিনিটে গোল করে কোস্টারিকাকে এগিয়ে কেশের ফুলার। এরপর চেষ্টা করেও গোলশোধ করতে পারেনি জাপান।
আরও পড়ুনঃ বাকি রইল শুধু বিশ্বকাপ, এছাড়া সবকিছুতেই মারাদোনাকে ছুঁয়ে ফেললেন মেসি
কোস্টারিকার বিরুদ্ধে হারের ফলে গ্রুপ ই থেকে পরের রাউন্ডে যাওয়াটা কঠিন হয়ে গেল জাপানের। পরবর্তী ম্যাচ শক্তিশালী স্পেনের বিরুদ্ধে। অপরদিকে, জার্মানির সুযোগ কিছুটা বাড়ল দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার। আজ স্পেনের বিরুদ্ধে ড্র করলেও শেষ ম্যাচ কোস্টারিকা বড় ব্যবধানে হারাতে পারলে তাদেরও সুযোগ থাকবে শেষ ষোলোয় যাওয়ার।