বিশ্বকাপের শুরুর আগে থেকেই চোট সমস্যায় ভুগছিল ফ্রান্স। চোটের কবলে পড়ে ছিটকে গিয়েছেন পল পোগবা, অ্যান্তোনিও কন্তের মতো তারকারা। তারপরও তার দল যে কতটা শক্তিশালী তা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচে প্রমাণ করে দিয়েছেন দিদিয়ের দেশঁ। অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের পর চোটের কারণে ছিটকে গিয়েছেন লুকাস হার্নান্ডেজ। তারপরও আত্মবিশ্বাসে কোনও ঘাটতি নেই ফ্রান্সের।
advertisement
ডেনমার্ক অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষ হলেও ক্রিস্টিয়ান এরিকসনদের যথেষ্ট সমীহ করেছেন ফরাসী কোচ। বিশেষ করে ইউরো কাপে যেভাবে চমক দিয়েছিল ডেনমার্ক তা মাথায় রাখছে ফ্রান্স। দিদিয়ের দেশঁ জানিয়েছেন, কোচের কথায়, ডেনমার্ক দলটিকে হালকাভাবে নেওয়া যায় না। কখন যে কী ঘটিয়ে ফেলবে। হালকাভাবে নেওয়ার অর্থ হল নিজেদের ক্ষতি। চলতি বছরেই আমাদের দু’বার হারিয়েছে। তবে এই ম্যাচ কোনও দল এগিয়ে থেকে শুরু করবে না।
আরও পড়ুনঃ গ্রুপ নয় যেন ফাইনাল ম্যাচ, মেক্সিকোর বিরুদ্ধে নামার আগে যুদ্ধ জয়ের প্রস্তুতি আর্জেন্টিনা শিবিরে
অপরদিকে, বিশ্বকাপের শুরুটা ভালো হয়নি ডেনমার্কের। প্রথম ম্যাচে তিউনেশিয়ার বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করেছে ড্যানিশরা। তাই বিশ্বকাপে টিকে থাকতে হলে দ্বিতীয় ম্যাচে জয় ছাড়া উপায় নেই ক্যাসপার হিজুলমান্ডের দলের। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে তারা লড়াই দিতে প্রস্তুত সেই কথা জানিয়েছেন ডেনমার্কের কোচ। ডলবার্গ, ওলসেন, এরিকসন, ডিলানিদের অভিজ্ঞতাই ভরসা দলের।