কোরিয়ার বিরুদ্ধে পূর্ণ শক্তির দল নামান তিতে। চোট সারিয়ে দলে ফেরেন নেইমার। প্রথম থেকেই মাঝমাঠের দখল নিয়ে দুই প্রান্ত সাঁড়াশি আক্রমণ শানায় ব্রাজিল। যার কোনও জবাব ছিল না কোরিয়ার কাছে। ম্যাচের ৭ মিনিটেই দলের হয়ে প্রথম গোল করেন ভিনিসিয়ার জুনিয়র। প্রথম গোলের সেলিব্রেশন শেষ হতে না হতে ৬ মিনিটের মধ্যে আসে দ্বিতীয় গোল।
advertisement
বক্সের মধ্যে রিচার্লসনক ফাউল করেন কোরিয়ান ডিফেন্ডার। পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিতে কোনও দেরি করেননি ম্যাচ রেফারি। চোট সারিয়ে মাঠে ফেরেই পেনাল্টি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন নেইমার। আর নিজের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে দুলকি চালে কোরিয়ার গোলকিপার নাচিয়ে ডান পোস্টের কর্ণার থেকে অনবদ্য ফিনিশ করেন নেইমার জুনিয়ার। এরপর সেই সাম্বার ছন্দে মন মাতানো সেলিব্রেশন।
২ গোলে এগিয়ে গিয়েও আক্রমণের ঝাঁঝ এতটুকু কমায়নি তিতের দল। লাগাতার কোরিয়ার ডিপ ডিফেন্সে হানা দিতে থাকেন রাফিনা, পাকুয়েতা, নেইমার, জুনিয়র, রিচার্লসনরা। ম্যাচের ২৯ মিনিটে দুরন্ত ওয়ান টাচ ফুটবল থেকে দলের হয়ে তৃতীয় গোল করেন রিচার্লসন। তার ঠিক সাত মিনিট পড়ে স্কোরশিটে নিজের নাম তোলেন লুকাস পাকুয়েতা। এরপর প্রথমার্ধে আরও সুযোগ নষ্ট না করলে ব্যবধান আরও বাড়তেই পারত ব্রাজিলের পক্ষে।