ওড়িশার বিরুদ্ধে শুরু থেকে লাল-হলুদের মাঝমাঠকে আগের তুলনায় একটু সচল দেখিয়েছে। তবে এত কম সময়ে দলের পুরোপুরি মেরামতি করা যে সম্ভব নয় তা বোঝা যায় খেলার ২৪ মিনিটে। দলের রক্ষণের ভুলে ওড়িশাকে গোল করে এগিয়ে দেন মোহবাগানের প্রাক্তনী রয় কৃষ্ণা। তবে এদিন পিছিয়ে ম্যাচে ফেরার একটা মরিয়া ভাব দেখা যায়। যেটা বিগত ম্যাচগুলিতে দেখা যায়নি।
advertisement
গোল হজম করার পর বেশ কিছু আক্রমণ করে ইস্টবেঙ্গল। সাউল ক্রেসপোর হেডে গোল অফসাইডে বাতিল হয়ে যায়। ম্যাচের প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে ম্যাচে সমতায় ফেরে অস্কার ব্রুজোর দল। প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে পেনাল্টি থেকে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে সমতায় ফেরান দিয়ামানতাকোস। ১-১ গোলে সমতায় থেকে বিরতিতে যায় লাল-হলুদ ব্রিগেড।
আরও পড়ুনঃ IND vs NZ: শক্তি বাড়ছে টিম ইন্ডিয়ার, দলে ফিরছেন ‘গোপন অস্ত্র’! তৈরি কিউইদের জবাব দিতে
দ্বিতীয়ার্ধে অবশ্য বলার মত ফুটবল খেলনি ইস্টবেঙ্গল। নতুন কোচকে যে এখনও অনেক কাজ করতে হবে তা প্রকট হয়ে ওঠে। ম্যাচের ৬৯ মিনিটে আহমেদ জাহুর নেওয়া ফ্রি কিকে মাথা ছুঁইয়ে ওড়িশাকে এগিয়ে দেন মুরতাদা ফল। গোল খাওয়ার পর আরও ছন্নছাড়া দেখায় ইস্টবেঙ্গলকে। শেষ পর্যন্ত আর সমতায় ফেরা হয়নি। টানা ৬ ম্যাচ হেরে লিগ টেবিলের শেষে ইস্টবেঙ্গল।