এদিন ম্যাচের শুরু থেকেই এদিন ছন্দে পাওয়া যায়নি ইস্টবেঙ্গলকে। কিন্তু প্রাক্তন কোচ খালিদ জামিলের রণনীতি বারবার চাপে ফেলে দেয় ইস্টবেঙ্গলকে। প্রথমার্ধে জামশেদপুরের আক্রমণ সামলাতে রীতিমত হিমসিম খেতে হয় লাল-হলুদ রক্ষণকে। ৩০ মিনিটের পর কিছুটা ম্যাচে ফেরে কলকাতার বড় দল। প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে গোল পায় ইস্টবেঙ্গলে। ৪৫ মিনিটে গোলকিপারকে বোকা বানিয়ে গোল করেন নন্দকুমার।
advertisement
দ্বিতীয়ার্ধে গোলের জন্য মরিয়া ওঠে জামশেদপুর। তারপরও অনেক কষ্টে ৮০ মিনিট পর্যন্ত লিড ধরে রেখেছিল কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল। ৮১ মিনিটে ম্যাচে সমতায় ফেরে খালিদ জামিলের দল। ক্রস থেকে হেডে গোল করেন রেই তাচিকাওয়া। সমতায় ফেরার পর চাপ আরও বাড়ায় জামশেদপুর। নির্ধারিত ৯০ মিনিট পর্যন্ত খেলার ফল ছিল ১-১। কিন্তু ইনজুরি টাইমের ৯৭ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে গোল করে ইস্টবেঙ্গলের ১ পয়েন্টও কেড়ে নেন মানজোরো।
আরও পড়ুনঃ Yashasvi Jaiswal: ধোনির ঘরে ৫টি বিশ্বরেকর্ড গড়তে পারেন যশস্বী জয়সওয়াল, যা নেই সচিন-কোহলিদেরও
এদিনের ম্যাচ জিতলে প্রথমে ছয়ে চলে আসার সুযোগ ছিল ইস্টবেঙ্গলের। কিন্তু হারের ফলে ১৫ ম্যাচে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের ৮ নম্বরে থাকল কার্লোস কুয়াদ্রাতের দল। এই হারের ফলে শেষ ছয়ে থাকার রাস্তা আরও কঠিন হল ক্লেইটন সিলভা, ভিক্টর ভ্যাজকুয়েজদের।