এদিন সাংবাদিক বৈঠকে দেবব্রত সরকার দুটি বিষয় নজরে আনেন। এক, কোয়ার্টারফাইনালে কীভাবে মুম্বই সিটি এফসিকে ন্যায্য পেনাল্টি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দুই, সেমি ফাইনালে বক্সের বাইরে পাউল করা হলেও কীভাবে পেনাল্টি দেওয়া হল মোহনবাগানকে। দেবব্রত সরকার বলেন,”আগামি ৩ তারিখ ফাইনালে সুন্দর ম্যাচ হোক আমরা এটাই চাই। কোনও ক্লাবই কোনও অন্যায্য সুবিধা না পায়। আয়োজকদের কাছে সঠিক সিদ্ধান্ত যেন হয় সেই আবেদন জানাচ্ছি। জানি না কেন একটি বিশেষ ক্লাবকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। এটা কাম্য নয়।”
advertisement
এর পাশাপাশি টিকিট নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন লাল-হলুদ কর্তা। ডুরান্ডের প্রথম পর্বের ডার্বির টিকিট ইস্টবেঙ্গল নেয়নি। তবে বিনিয়োগকারী সংস্থা ও আরও বেশ কিছু কারণে ফাইনালে ডুরান্ড কমিটির তরফ থেকে দেওয়া টিকিট নিয়ে ইস্টবেঙ্গল। তবে ক্লাবের কোনও কর্মকর্তা ফাইনালের দিন মাঠে যাবেন না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন দেবব্রত সরকার। এইভাবই তাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে লাল-হলুদ।
অপরদিকে, দেবব্রত সরকারের “একটি ক্লাবকে বাড়তি সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে” এই মন্তব্যের পাল্টা দিতে দেরি মোহনবাগান। ফাইনালের মাঠেক বাইরের লড়াইয়ে আক্রমণাত্মক সবুজ-মেরুণও। ফাইনালে ডার্বির আগে রেফারিদের উপর চাপ তৈরি করার এটা একটা কৌশল বলে জানিয়েছেন মোহনবাগানের সচিব দেবাশিস দত্ত। আগামি ২ দিনে ডুরান্ড ফাইনারে পারদ যে আরও চড়বে তা বলাই যায়।