ম্যাচে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় সানরাইডার্স। অনিকেত ভার্মা কার্যত একার হাতে টানেন দলকে। অনিকেত ৭৪ রানের ইনিংস না খেললে লজ্জাজনক স্কোরের সম্মুখীন হতে হত হায়দরাবাদকে। অনিকেত ভার্মা বাদে হেনরিক ক্লাসেনের ৩২ ও ট্রেভিস হেডের ২২ রান ছাড়া কোনও সানরাইজার্স ব্যাটার ১০-এর গন্ডি টপকাতে পারেনি।
advertisement
শেষ পর্যন্ত ১৮.৪ ওভারে ১৬৩ রানে অলআউট হয়ে যায় হায়দরাবাদ। দিল্লির হয়ে এদিন আগুন ঝরানো বোলিং করেন মিচেল স্টার্ক। তাকে সঙ্গ দেন কুলদীপ যাদব। স্টার্কের পাঁচটি শিকারের তালিকায় রয়েছে হেড, কিশান, রেড্ডি, মাল্ডার ও হর্ষল প্যাটেল। এছাড়া কুলদীপ যাদব ৩টি ও মোহিত শর্মা ১ উইকেট নিয়েছেন।
রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করেন ফাপ ডুপ্লেসি ও জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্ক। বিশেষ করে সানরাইজার্স বোলারদের নিয়ে ছেলেখেলা করেন অভিজ্ঞ ডুপ্লেসি। ওপেনিং জুটিতে ৮১ রানের পার্টনারশিপ করে দলের জয় কার্যত নিশ্চিত করে দেন ডুপ্লেসি ও ম্যাকগার্ক। নিজের হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন ডুপ্লেসি। ৫০ করেই আউট হন তিনি।
আরও পড়ুনঃ KKR vs MI: কেকেআরে সুনীল নারিনকে নিয়ে বড় খবর! মুম্বই ম্যাচে কি খেলতে পারবেন? মিলল আপডেট
জুটি ভাঙতেই বেশি সময় ক্রিজে থাকতে পারেনি ম্যাকগার্কও। ৩৮ রান করে আউট হন তিনি। কেএল রাহুলও বেশি রান পাননি এদিন। ১৫ রান করেন তিনি। এরপর অভিষেক পোডেল ১৮ বলে ৩৪ রানের মারকাটারি ইনিংস খেলেন, ট্রিস্টান স্টাবস করেন ১৪ বলে ২১ রান। ২৪ বল বাকি থাকতেই জয় পায় দিল্লি। পরপর দুটি জয়ে আত্মবিশ্বাসী অক্ষর প্যাটেলের দল।