কাতারে সেই আক্ষেপ ঘোচাতে মরিয়া ৬০ বছর বয়সি তিতে। তাঁর কথায়, ভবিষ্যৎ নিয়ে ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি। ২০২২ বিশ্বকাপই হতে চলেছে আমার শেষ অ্যাসাইনমেন্ট। তারপর জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়ব। তাহলে কি ২০২৩’এ নতুন কোনও দলের কোচের পদে দেখা যাবে তিতেকে? প্রশ্নের উত্তর অবশ্য মেলেনি। তবে সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে ফের জাতীয় দলের হয়ে কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে তাঁর।
advertisement
পরিসংখ্যান বলছে, তিতের অধীনে ৫১ টি জয়, ১৩টি ড্র ও মাত্র ৫টি হারের মুখ দেখেছে সেলেকাওরা। তিতে মনে করেন সঠিক সময় সরে যাওয়া উচিত। তিনি আশাবাদী কাতার বিশ্বকাপে ব্রাজিলের ভাল পারফরম্যান্স নিয়ে। সেই জাপানের মাটিতে ২০০২ সালে বিশ্বকাপ জয়ের পর আর বিশ্বের সেরা হতে পারেনি ব্রাজিল। নেইমার রাশিয়া বিশ্বকাপে যথেষ্ট চেষ্টা করেও দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে পারেননি।
তবে কাতার বিশ্বকাপে নেইমার ছাড়াও অন্তত চারজন এমন ফুটবলার রয়েছে ব্রাজিলের হাতে, যারা হাসি ফোটাতে পারেন হলুদ সবুজ জার্সিধারীদের। লুকাস, কুটিনহো, গ্যাব্রিয়েল বারবোসা, ভিনিসিয়াস, রিচারলিসন। এরা নিজেদের স্বাভাবিক ফুটবল তুলে ধরতে পারলে বিশ্বকাপে অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠতে পারে ব্রাজিল। তিতে জানিয়েছেন তার কোচিং জীবনে একমাত্র বিশ্বকাপ ছাড়া সব জিতেছেন। তাই এবার বহুকাঙ্খিত বিশ্বসেরার মুকুট নিয়ে জাতীয় দলের দায়িত্ব ছাড়তে চান।