ভাইচুং বলেন, “এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিতি। এর আগেও বাংলাদেশে একই ধরনের ঘটনার সাক্ষী থেকেছে। শিলিগুড়ি ও সিকিম—এই দুই জায়গাই নেপালের একেবারে সন্নিকটে। শিলিগুড়ির ভৌগলিক অবস্থান এমন যে সেখান থেকে নেপাল এবং বাংলাদেশ—দুই দেশই কাছে। ফলে এই ধরনের অস্থিরতা বাংলাতেও প্রভাব ফেলতে পারে।” তাঁর মতে, পরিস্থিতির উন্নতির জন্য নবীন নেতৃত্বের প্রয়োজন রয়েছে।
advertisement
তিনি আরও বলেন, “নেপালে পরিবর্তন এসেছে এবং আমি আশাবাদী এই পরিবর্তন ভালো কিছুর দিকে যাবে। নতুন প্রজন্ম বা জেনারেশন জি দেখিয়েছে, তাদের মধ্যে পরিবর্তন আনার ক্ষমতা রয়েছে। আশা করছি, যুবশক্তির হাত ধরেই নেপালে একটি স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে উঠবে।”
আরও পড়ুনঃ Sourav Ganguly: ফের বিসিসিআইতে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়! ক্রিকেট প্রশাসনে ‘দাদাগিরি’! বড় আপডেট!
ভাইচুং নিজে সিকিম ও শিলিগুড়িতে দীর্ঘদিন বাস করার সুবাদে নেপালে আত্মীয় ও বন্ধুবান্ধব রয়েছে বলে জানিয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত তাঁদের কেউ বিপদের মধ্যে রয়েছেন এমন কোনো খবর তিনি শোনেননি। বরং সকলেই আশায় বুক বেঁধে অপেক্ষা করছেন এক উন্নত, শান্তিপূর্ণ নেপালের জন্য।