শুধু দাদুর পরিচয়ে নন, বেঞ্জামিনের বাবাও বিখ্যাত, তিনি সার্জিও আগুয়েরো। লিওনেল মেসিদের একদা সতীর্থ। তাঁকে দেখে বোঝাই গিয়েছে জিনে ফুটবলের মশলা রয়েছে। দাদুর মতো ক্ষীপ্রতা ও বাবার মতো গোলে জায়গা নেওয়ার মতো মুন্সিয়ানা রয়েছে তাঁর। এই প্রথম ৯০ মিনিট খেললেন বেঞ্জামিন। ৯ নম্বর জার্সি পরে ভিলা ডোমিনিকো স্টেডিয়ামে খেলতে নামেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন - ইস্টবেঙ্গলের ডেরা শিলিগুড়িতে এবার বিশাল রাস্তা মোহনবাগানের নামে! হবে জমকালো উদ্বোধন
কোনও গোল না পেলেও সকলের মন জয় করে নিয়েছেন। মা জিয়ান্নিনা বলেছেন, তুমি নিজের আনন্দে খেলো, তোমাকে আমরা ভালবাসি। কাতারের মাঠে মেসিদের বিশ্বকাপ জয়ের মুহূর্তে বেঞ্জামিন হাজির ছিলেন। কারণ মেসির প্রিয় বন্ধুর মধ্যে আগুয়েরো রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পারিবারিক যোগাযোগ রয়েছে। বেঞ্জামিনকে ছোটবেলা থেকে চেনেন লিও মেসি।
এবার বিশ্বকাপ ফুটবলে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর বেঞ্জামিনকে জড়িয়ে ধরে ছবি আছে মেসির। বেঞ্জামিন নিজেও বলেছেন তিনি মেসির মতো হতে চান। দাদুর খেলার ভিডিও দেখেছেন। বাবাকে খেলতে দেখেছেন। তবে হার্টের সমস্যায় সময় অনেক আগে অবসর নিয়ে নিতে হয় আগুয়েরোকে। বেঞ্জামিন জানিয়েছেন তিনি এখন ধারাবাহিক ভাল ফুটবল খেলতে চান। বাবা সাহায্য করছেন। আসল লক্ষ্য পাঁচ বছরের মধ্যে আর্জেন্টিনা সিনিয়র দলে জায়গা করে নেওয়া।