তবে বড় লিড হাতে থাকলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং ব্যর্থতার মুখে পড়ে বাংলা। ৮ উইকেটে ১৮১ রান তুলে ইনিংস ডিক্লেয়ার করে দেয় অরুণ লালের ছেলেরা। তাই চণ্ডীগড়ের টার্গেট দাঁড়ায় ৪১২ রান। প্রথম ইনিংসে বিপক্ষের ব্যাটিংয়ে ভাঙন ধরান নীলকণ্ঠ দাস। তিনি ৪৭ রানে ৩ উইকেট নেন। শায়ন শেখর মন্ডল ১০ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন। ঈশান পোড়েল ও মুকেশ কুমার ২টি করে উইকেট নিয়েছেন।
advertisement
যদিও দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বড় ধাক্কা খায় বাংলা। অনুষ্টুপ ৪৩ রান করেন। লোয়ার অর্ডারে অভিষেক পোড়েল ও শাহবাজ আহেমদ করেন ৩২ রান। তাই ৮ উইকেটে ১৮১ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে দেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অবশ্য বাংলা শিবিরের মুখে হাসি এনে দিয়েছে। কারণ বিপক্ষের দুই ওপেনারকে ফিরিয়ে ফের একবার সাজঘরে স্বস্তি এনে দিয়েছেন মুকেশ ও ঈশান।
ফলে ১৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে চণ্ডীগড়। বরোদা ও হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জিতে 'দুইয়ে দুই' করা ইতিমধ্যেই হয়ে গিয়েছে। এবার সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে অপেক্ষাকৃত দুর্বল চণ্ডীগড়কে হারিয়ে 'তিনে তিন' করতে মরিয়া বঙ্গব্রিগেড। শেষ দিনে বাংলার দরকার ৮ উইকেট, চন্ডিগড় এর প্রয়োজন ৩৯৯ রান। পাল্লা ভারী বাংলার দিকে। শেষ দুটি ম্যাচের চতুর্থ দিনে ম্যাচের ভাগ্য নির্ণয় হয়েছিল। এবারও সেদিকেই যাচ্ছে ম্যাচের গতিপ্রকৃতি।