এর আগেও আর্মি ট্রেনিং করিয়েছেন। বিভিন্ন বড় দল এই ট্রেনিং করে থাকে। এর ফলে শারীরিক এবং মানসিক দিক থেকে আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যায়।
ঠিক হয়েছিল আগেই। মঙ্গলবার সরকারিভাবে বাংলার কোচ হিসেবে লক্ষ্মীরতন শুক্লার নাম ঘোষণা করল সিএবি। দায়িত্ব পেয়ে খুশি বাংলার ‘ঘরের ছেলে’।
advertisement
সময় নষ্ট না করে আগামী সপ্তাহ থেকেই অনুশীলন শুরু করে দিতে চান তিনি। আবেগাপ্লুত লক্ষ্মীরতন বলেন, আমার উপর আস্থা রাখার জন্য কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানাই। দাদির (সৌরভ গাঙ্গুলি) সঙ্গেও কথা হয়েছে। বাংলার জার্সিতে যখন খেলেছি, সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। কোচ হিসেবেও সেই পথে হাঁটার চেষ্টা করব।
বিগত কয়েকটি মরশুমে বাংলা ভালো খেললেও খেতাব জিততে পারেনি। সেই আক্ষেপ মেটানোই আমার কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বাংলার সহকারি কোচের পদে থাকছেন সৌরাশিস লাহাড়ি। ব্যাটিং কোচের দায়িত্বে ডব্লু ভি রামন। বোলিং কোচের নাম এখনও জানানো হয়নি।
তবে দৌড়ে শিবশঙ্কর পালই এগিয়ে। ঘরের ছেলে লক্ষ্মীরতন বাংলার কোচ হওয়ায় খুশির আমেজ সিএবিতেও। সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া বলেন, ‘বাংলারই কেউ কোচ হচ্ছে, এর থেকে ভালো আর কী হতে পারে। আমাদের কাছে অনেক নাম ছিল। তবে সবার মিলিত সিদ্ধান্তেই লক্ষ্মীকে বেছে নেওয়া হয়েছে। আশা করি ও বাংলাকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দিতে পারবে।