প্যাট কামিন্সের দুর্দান্ত বোলিং:
প্যাট কামিন্স ঝড়ো বোলিং করে ২৮ রানে ৬টি উইকেট তুলে নেন, যার ফলে দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস মাত্র ৫৭.১ ওভারে গুটিয়ে যায়। এছাড়াও মিচেল স্টার্ক ৪১ রানে দুটি উইকেট নেন। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন ডেভিড বেডিংহাম—১১১ বল খেলে ৬টি চার মেরে ৪৫ রান করেন তিনি। অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা ৩৬ রানের একটি ইনিংস খেলেন।
advertisement
দ্বিতীয় ইনিংসে অস্ট্রেলিয়ার লিড ২০০ পেরিয়ে গিয়েছে:
অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংসে লুঙ্গি এনগিডি (৩৫ রানে ৩ উইকেট) এবং কাগিসো রাবাদা (৪৪ রানে ৩ উইকেট) দারুণ বোলিং করেন। মাত্র ৭৩ রানে অস্ট্রেলিয়া ৭টি উইকেট হারায়। তবে এরপর অ্যালেক্স ক্যারি (৪৩ রান, ৫০ বল, ৫টি চার) এবং মিচেল স্টার্ক (অপরাজিত ১৬) অষ্টম উইকেটে ৬১ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন, যা দলের লিডকে ২০০ রানের ওপরে নিয়ে যায়। দিনের শেষে নাথান লায়ন এক রানে অপরাজিত রয়েছেন।
অ্যাডভান্টেজ অস্ট্রেলিয়া:
লর্ডসে প্রথম ২ দিনের খেলা থেকে এটুকু প্রমাণ হয়ে গিয়েছে এই উইকেট পেসারদের জন্য স্বর্গরাজ্য। ব্যাটাররা যেখানে নাকানিচোবানি খাচ্ছে। প্রথম ইনিংসেই ১৫০-র গন্ডি পেরোতে পারেনি প্রোটিয়ারা। দ্বিতীয় ইনিংসে ২১৮ লিড হয়ে গিয়েছে। হাতে এখনও ২ উইকেট। ফলে যেই টার্গেটই এখান থেকে দিক অজিরা তা দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হবে। অবিশ্বাস্য কিছু না ঘটলে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মতে তৃতীয় দিনেই ট্রফি জিতে পরপর দুবার টেস্টের বিশ্বসেরা হবে ব্যাগি গ্রিনরা।