বিশ্বকাপের আগে ভারতীয় ক্রিকেট দলের জন্য অধিনায়কত্ব নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সূর্যকুমার যাদবের অধীনে দল ভালো পারফর্ম করছে। কিন্তু হঠাৎ করে শুভমন গিলকে এশিয়া কাপ স্কোয়াডে আনা এবং তাকে সহঅধিনায়ক করা বিসিসিআইয়ের একটি স্পষ্ট বার্তা যে, তাঁরা গিলকে ভবিষ্যতের অধিনায়ক হিসেবে গড়ে তুলতে চাইছে।
শুভমান গিল সম্প্রতি টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন। প্রথম সিরিজেই নিজেকে প্রমাণ করেছেন। টি-২০ ফরম্যাটেও তাকে সহঅধিনায়ক করায় মনে করা হচ্ছে বিসিসিআই তাঁকে সব ফরম্যাটে নেতৃত্ব দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। বিরাট কোহলির সঙ্গে এমএস ধোনির সম্পর্কের মতোই, গিলকেও ধীরে ধীরে নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।
advertisement
সূর্যকুমারের বয়স প্রায় ৩৪ হওয়ায় ভারতের টি-২০ অধিনায়কের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এ অবস্থায় গিলের পরীক্ষার মাধ্যমে পরবর্তী অধিনায়ক চিহ্নিত করা হবে। দল হিসেবে ভারত এতটাই শক্তিশালী যে একাধিক নেতৃত্ব বিকল্প প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। গিল যদি সহঅধিনায়ক হিসেবে সফল হন, তবে তার পরের টি-২০ বিশ্বকাপে অধিনায়ক করলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।