এদিন প্রথম থেকেই খুব একটা চেনা ছন্দে পাওয়া যাচ্ছিল নীল-সাদা ব্রিগেডকে। অনেক বেশি ডিফেন্সিভ ফুটবল খেলে লিওনেল স্কালোনির ছেলেরা। বল পজিশন বেশি রাখলেও সেভাবে দানা বাঁধছিল না আক্রমণ। দেখা যাচ্ছিল না আর্জেন্টিনার সেই চোখের শান্তির ফুটবল। যদিও প্রধমার্ধেই গোলের মুখ ফেলে বিশ্বজয়ীরা। ম্যাচের ৩৫ মিনিটে লিসান্দ্রো মার্টিনেজের গোলে এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। ১-০ গোলে এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় নীল-সাদা ব্রিগেড।
advertisement
দ্বিতীয়ার্ধের নির্ধারিত সময়ে অনেক বেশি রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলে আর্জেন্টিনা। বল পজিশনে টেক্কা দেয় ইকুয়েডর। অনেক বেশি আক্রমণের ঝাঁঝ বেশি ছিল ইকুয়েডরের। ম্যাচের ইনজুরি টাইমের ৯১ মিনিটে কেভিন রড্রিগেজের গোলে সমতায় ফেরে ইকুয়েডর। এরপর প্রায় ৯ মিনিটের অতিরিক্ত সময়ে কোনও দলই আর গোল করতে পারেনি। কোপা আমেরিকায় এক্সট্রা টাইমের নিয়ম ফাইনালের আগে না থাকায় ম্যাচ গড়ায় টাই ব্রেকারে।
—- Polls module would be displayed here —-
আরও পড়ুন: Team India Next Captain: রোহিতের পর ভারতের অধিনায়ক কে? তালিকায় চমকে দেওয়া নাম
পেনাল্টি শুটআউটে প্রথম শট নিতে আসেন লিওনেল মেসি। তার শট বারে লেগে প্রতিহত হয়। তরপর পরপর দুটি শট ইকুয়েডরের বাঁচিয়ে দেন এমি মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনার হয়ে পেনাল্টিতে গোল করেন জুলিয়ান আলভারেজ, ম্যাক অ্যালিস্টার, গনজালো মন্টিয়েল ও নিকোলাস ওটামেন্ডি। গত কোপা ও বিশ্বকাপের পর ফের একবার মার্টিনেজের হাত ধরে জয়ের মুখ দেখল বিশ্বজয়ী আর্জেন্টিনা।