অভিযুক্ত দীপক শর্মা হিমাচল প্রদেশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সচিব ছাড়াও ফেডারেশনের এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য। এর পাশাপাশি খাদ এফসি নামক একটি মহিলা ফুটবল দলের সঙ্গেও যুক্ত রয়েছেন তিনি। ওই দলের দুই মহিলা ফুটবলারের অভিযোগ,খেলার জন্য গোয়ায় থাকাকালীন তাদের ঘরে মদ্যপ অবস্থায় ঢুকে হেনস্থা করেন। এই ঘটনার পরই ফেডারশনে অভিযোগ দায়ের করেন ওই ফুটবলাররা।
advertisement
ঘটনায় নড়েচড়ে বসে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থা। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরও দ্রুত পদক্ষেপ করার নির্দেশ দেন। ঘটনায় কমিটি তৈরি করে শুরু হয় তদন্ত। ১ এপ্রিল এআইএফএফ একটি জরুরি মিটিং ডাকে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন অভিযপক্ত দীপক শর্মা ছাড়াও ফুটবল ফেডারেশনের উচ্চপদস্থ কর্তারা। আলোচনার পর তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়।
এই বিষয়ে সর্বভারতীয় ফুটবল সংস্থার সভাপতি কল্যাণ চৌবে বলেন, মহিলাদের ফুটবলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে এআইএফএফ দায়বদ্ধ। গোয়ায় লিগ চলাকালীন যে ঘটনা ঘটেছে,”তা দেশের মহিলা ফুটবলের উন্নতির প্রকৃত ছবি নয়। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ফেডারশনের তরফে শুধু নয়, আইনি পদক্ষেপও করা হয়েছে।”