তবে নতুন কোনও স্পিনারকে খেলানোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করাই ভালো। অতীতে এমন এক্সপেরিমেন্ট কখনও সফল হয়নি। গিলির মতে, সেরা চার বোলারকে খেলানো হোক। তিনজন পেসার যেন রিভার্স সুইং করাতে পারে। সঙ্গে থাক নাথান লিয়ঁ। ওই আমাদের সর্বকালের সেরা অফ স্পিনার। এরা সবাই ঠিকঠাক দায়িত্ব পালন করলে আমরাই জিতব।
আরও পড়ুন - জলে গেল না শুভমনের ডবল সেঞ্চুরি, ব্রেসওয়েল ঝড় সামলে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে শুরু ভারতের
advertisement
১৯ বছর আগের স্মৃতি রোমন্থন করে প্রাক্তন কিপারের মন্তব্য, মানসিকতায় রদবদল ঘটানোর চেষ্টা করেছিলাম সেবার। এই অস্ট্রেলিয়া দলও সেই পথে হাঁটবে বলে মনে হয়। আবার বলছি, ভারতে খেলা বলে যে কোনও স্পিনারের হাতে বল তুলে দিলে লাভ হবে না। প্রথম বল থেকেই স্টাম্প নিশানা করুক বোলাররা।
প্রয়োজন অনুযায়ী আক্রমণাত্মক কিংবা রক্ষণাত্মক হোক। বাউন্ডারি আটকানো জরুরি। তেমন হলে একটা স্লিপই থাকুক। আর ক্যাচ ধরার জন্য শর্ট কভার আর শর্ট মিড-উইকেটে ফিল্ডার রাখা উচিত। ধৈর্য ধরে সেরা পারফরম্যান্স মেলতে পারলেই ভারত চাপে পড়বে।
তবে ভারতের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে ৩২ বছর বয়সি বাঁ হাতি পেসার মিচেল স্টার্ককে পাওয়ার সম্ভাবনা কম অস্ট্রেলিয়ার। তাঁর আঙুলে চোট রয়েছে। আঙুলে চিড় রয়েছে দীর্ঘকায় অলরাউন্ডার ক্যামেরন গ্রিনেরও। অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁর। তবে ৯ ফেব্রুয়ারি নাগপুরে প্রথম টেস্টের আগে তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন বলে আশা করা হচ্ছে। গিলক্রিস্টের মতে, গ্রিনের উপস্থিতি অস্ট্রেলিয়াকে বাড়তি স্পিনার খেলানোর সুযোগ করে দেবে।