টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। এদিন শুরুটা একটু ধীরগতিতে করে ভারত। ইনিংস গিয়ারআপ করতে সময় নেন অভিষেক শর্মা ও শুভমান গিল। কিন্তু ৩ ওভার পর থেকে রানের গতিবেগ বাড়ায় দুই ব্যাটর। বাংলাদেশি বোলারদের বিরুদ্ধে একের পর এক চোখ ধাঁধানো শট খেলেন অভিষেক শর্মা। এদিনও তার ব্যাট থেকে দেখা যায় বিরাট বিরাট ছক্কা। শুভমান গিলের সঙ্গে ওপেনিং জুটিতে ঝোড়ো ৭৭ রানের পার্টনারশিপ করেন অভিষেক শর্মা।
advertisement
শুভমান গিল ২৯ রান করে ফিরলেও নিজের ইনিংস চালিয়ে যান অভিষেক শর্মা। মাত্র ২৫ বলে নিজের হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন ভারতীয় ওপেনার।শেষ পর্যন্ত দুর্ভাগ্যবশত রানআউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন অভিষেক শর্মা। আরও একবার সেঞ্চুরি করার সুযোগ হাতছাড়া করেন। ৩৭ বলে ৭৫ রান করেন তিনি। ৫টি ছয় ও ৬টি চারে সাজানো তার ইনিংস।
কিন্তি অভিষেক আউট হতেই কিছুটা চাপে পড়ে যায় ভারতীয় ব্যাটিং লাইন। শিবম দুবে এদিন প্রথম ডাউন নামায় ভারত। কিন্তু এই চাল কাজ করেনি। ২ রান করে আউট হন তিনি। নিরাশ করেন সূর্যকুমার যাদব ও তিলক বর্মা। দুজনেই করেন পাঁচ রান। পরপর উইকেট হারানোয় রানের গতিবেও অনেকটা কমে যায় ভারতের। ব্যাটিং অর্ডারে এত পরীক্ষা-নিরীক্ষা কেন? তা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন।
আরও পড়ুনঃ Abhishek Sharma: এবার অভিষেকের ব্যাটিং তাণ্ডবে লন্ডভন্ড বাংলাদেশ! একের পর এক স্মরণীয় ইনিংস
এরপর হার্দিক পান্ডিয়া ও অক্ষর প্যাটেল মিলে দলকে শেষের দিকে টানেন। খুব একটা আক্রমণাত্মক ইনিংস খেললেও এদের ব্যাটে ভর করে লড়ই করার মত স্কোরে পৌছায় ভারত। শেষ বলে বড় শট মারতে গিয়ে ব্যক্তিগত ৩৮ রানে আউট হন হার্দিক পান্ডিয়া। ১০ রানে অপরাজিত থাকেন অক্ষর। দুজন মিলে জুটিতে ৩৯ রান যোগ করেন। তলে স্লগ ওভারেও দ্রুত রান তুলতে পারেনি ভারত। বাংলাদেশের টার্গেট ১৬৯।
