তবে পাকিস্তান হিসেবে বাইরে থেকে চমক দেওয়ার ক্ষমতা রাখে মেনে নিয়েছেন এবি। তবুও পাকিস্তানকে সেমিফাইনালে শেষ চারে রাখেননি তিনি। তার মনে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা দলটা সত্যি ভাল। গভীরতা আছে। আন্ডার ডগ হলেও হিসাব বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। তবে উপমহাদেশের কন্ডিশনে পাকিস্তান সব সময় ভয়ংকর মেনে নিয়েছেন এবি।
নিজে দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে তিনটে বিশ্বকাপ খেলেছেন। তাই আর পাঁচটা সাধারন টুর্নামেন্টের থেকে বিশ্বকাপ কতটা আলাদা তার জ্ঞান আছে। ডিভিলিয়ার্স মনে করেন নিজেদের ঘরের মাঠে দর্শক সমর্থন ভারতের প্লাস পয়েন্ট। তাছাড়া ভারতকে ভারতে হারানো সব সময় কঠিন। তার হিসেব অনুযায়ী সব ঠিকঠাক চললে ১২ বছর পর আবার ক্রিকেট শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা উঠতে চলেছে টিম ইন্ডিয়ার মাথায়।
অধিনায়ক হিসেবে রোহিত শর্মা এবং কোচ হিসেবে রাহুল দ্রাবিড় দলকে সঠিকভাবে গাইড করবে মনে করেন এ বি। ইংল্যান্ড বেন স্টোকস খেলার কারণে প্রচন্ড শক্তিশালী মনে করেন দক্ষিণ আফ্রিকান সুপারস্টার। আর পাকিস্তানের বাবর, রিজওয়ান, শাহিন এবং শাদাব খান – এই চারজন নিজেদের দিনে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।
ডিভিলিয়ার্স মনে করেন বিশ্বকাপে যেহেতু পিচ দেখবে আইসিসি, তাই সেখানে সব দল সমান সুবিধে পাবে। এ ব্যাপারে ভারতের আলাদা অ্যাডভান্টেজ নেই। স্পোর্টিং উইকেট হবে সব জায়গায় নিশ্চিত ডিভিলিয়ার্স। স্বপ্নের বিশ্বকাপ দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন তিনি।