পরিবারে দুই বোন এবং বাবা-মা, একসঙ্গে বসবাস করতেন বলে দাবি স্থানীয়দের। মৃত ছাত্রীর বাবা ডাক্তারি কাজের সূত্রে বাইরে থাকতেন, মা অসুস্থ। পরিবারের দাবি, মৃত কলেজ পড়ুয়া শুক্রবার রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর নিজের ঘরে চলে যান ঘুমোতে। শনিবার সকাল ৯টা নাগাদ পরিবারের লোকজন দরজা বহু ঢোকাঠুকি করলেও কোন সাড়া মেলেনি।
আরও পড়ুন: ভারতই বাঁচাতে পারে বাংলাদেশকে! ২৬৫ কোটি টাকা দাম, এবার ইউনূস সরকার ভারত থেকে যা কিনছে…
advertisement
দরজা ভেঙে ঢুকে দেখে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখেন পরিবারের সদস্য এবং স্থানীয়রা। এরপর থানায় খবর দিলে ঘটনাস্থলে কালীতলা আশুতি থানার পুলিশ পৌঁছে দেহ উদ্ধার করে বেহালার বিদ্যাসাগর হাসপাতালে পাঠানো হলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: বাসকে ধাক্কা বেপরোয়া ট্রাকের! মৃত্যুমিছিল! নিশ্চিহ্ন অর্ধেক বাস, বাইরে ছিটকে এল দেহাংশ
মৃত ছাত্রীর ঘর থেকে দুটো সুইসাইড নোট উদ্ধার করে পুলিশ, তাতে লেখা রয়েছে তাঁর মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। তবে কী কারণে ছাত্রী আত্মঘাতী হলেন তা তদন্তে করে দেখছেন কালীতলা আশুতি থানার পুলিশ। ছাত্রীর আত্মঘাতী হওয়ার ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়।