TRENDING:

তাজপুর বন্দরের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, রিপোর্ট দিয়েছিল বিশেষজ্ঞ সংস্থা

Last Updated:

পরিকাঠামো গড়তে সব সাহায্য করবে রাজ্য সরকার। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
আবীর ঘোষাল, কলকাতা: কলকাতা বন্দরের নিযুক্ত বিশেষজ্ঞ সংস্থা এইচওডব্লিউই-এর রিপোর্ট ছিল, তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দরের ভবিষ্যৎ রয়েছে। কলকাতা বন্দর সূত্রে খবর ছিল, তাজপুর বন্দর গড়তে অন্তত ১২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। বন্দর তৈরি হলেও ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে ওড়িশা উপকূলে থাকা টাটা গোষ্ঠীর ১৮ মিটার নাব্যতা যুক্ত সুবর্ণরেখা বন্দরের সঙ্গে প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হবে তাজপুরকে।
তাজপুর বন্দরের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, রিপোর্ট দিয়েছিল বিশেষজ্ঞ সংস্থা
তাজপুর বন্দরের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, রিপোর্ট দিয়েছিল বিশেষজ্ঞ সংস্থা
advertisement

এ ছাড়া, ১২ হাজার কোটি লগ্নি ছাড়াও গভীর সমুদ্র বন্দরের ২৫ কিলোমিটার শিপিং চ্যানেলের ড্রেজিংয়ের বার্ষিক খরচও আকাশছোঁয়া হবে বলে ২০১৯ সালে জানিয়েছিল ওই বিশেষজ্ঞ সংস্থা। বন্দর সূত্রের খবর, উপদেষ্টা সংস্থা তাজপুরে কেবলমাত্র গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের ‘ক্লোজ ভায়াবিলিটি’র কথাই বলেছিল। সে জন্য দু’টি উপায় ছিল। প্রথমত, ২৫ কিলোমিটার শিপিং চ্যানেল তৈরি করে সাগর তীরে বন্দর নির্মাণ। দ্বিতীয়ত, জলের মধ্যে ১০ কিলোমিটার রেল-রাস্তা তৈরি করে সমুদ্রের মধ্যে বন্দর নির্মাণ করা। যদি শিপিং চ্যানেল তৈরি করতে হয়, তা হলে প্রতি বছর ড্রেজিংয়ের খরচও ঘাড়ে চাপবে। এই দুই শর্ত মানা হলে ১৬-১৭ মিটার নাব্যতার বন্দর তৈরি সম্ভব তাজপুরে।

advertisement

আরও পড়ুন- পুজোর আগেই শিল্প বিনিয়োগে সুখবর, আদানি গোষ্ঠীকেই তাজপুর সমুদ্র বন্দরের দায়িত্ব দিল রাজ্য

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
​'শুভ বিজয়া' সন্দেশ স্পেশালে মন মজেছে জনতার! বর্ধমানের মিষ্টির দোকানে ভিড়
আরও দেখুন

হলদিয়া বন্দরের বর্তমান নাব্যতা ৮.৫ মিটার। যদি তাজপুরে ৯-১০ মিটার নাব্যতার বন্দর হয়, তা হলে কলকাতা-হলদিয়ার পণ্যই সেখানে যাবে। জাহাজিরা এখন কেপসাইজ বা দেড় লক্ষ টন পণ্যবাহী জাহাজ এনে পণ্য খালাসে আগ্রহী। পারাদ্বীপ বন্দরে সেই ধরনের জাহাজ আসে। তার পর ছোট জাহাজে পণ্য আসে হলদিয়া ও কলকাতায়। সুবর্ণরেখাতেও সে রকম জাহাজই আসবে। ফলে তাজপুরকে সফল হতে হলে অন্তত ১৮ মিটার নাব্যতার বন্দর চায়। বন্দরের ভবিষ্যৎ নিয়ে আগে কটাক্ষ করেছিল বিরোধীরা। যদিও রাজ্য সরকার এই বন্দরের ব্যাপারের আশাবাদী। রাজ্যের পক্ষ থেকে পরিকাঠামো গড়ে তুলতে যে সমস্ত রকম সাহায্য করা হবে তা আগেই জানানো হয়েছিল। উপযুক্ত পরিকাঠামো নিয়ে বন্দর গঠিত হয়ে গেলে কর্মসংস্থানের দরজা খুলে যাবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
তাজপুর বন্দরের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, রিপোর্ট দিয়েছিল বিশেষজ্ঞ সংস্থা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল