TRENDING:

আতঙ্ক এখানে বাৎসরিক পার্বণ! আবার মুছে যাবে দুর্গানগর?

Last Updated:

দুর্বল এই কাঁচা মাটির বাঁধের ৩০০ মিটার অংশে কয়েকদিন আগেই আপৎকালীন মেরামতের কাজ করেছিল সেচ দফতর। সদ্য মেরামত করা সেই বাঁধের ১০০ মিটার অংশ জুড়ে ফের ধ্বস নেমেছে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কাকদ্বীপ, নবাব মল্লিক: কাকদ্বীপের দুর্গানগরের নদী বাঁধ নিয়ে আতঙ্কে সাধারণ মানুষজন। বাঁধ সারানো হয়েছে, কিন্তু তাও এই ভরা বর্ষায় ভরসা পাচ্ছেন না স্থানীয়রা। রীতিমত আতঙ্কে দিন কাটছে এখানকার বাসিন্দাদের।
advertisement

বারে বারে প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিধ্বস্ত হয় কাকদ্বীপ বিধানসভার দুর্গানগর গ্রাম। কাকদ্বীপ বিধানসভার নারায়ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় সপ্তমুখী নদীর তীরে অবস্থিত এই গ্রামে প্রায় ৪৫০ পরিবারের বসবাস। কিন্তু একের পর এক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ভাঙনের মুখে পড়ে আজ কার্যত বিধ্বস্ত এই মানুষগুলো।

আরও পড়ুন: ময়দানকে টপকে বাংলার ফুটবলার তৈরির কারখানা এখন এই স্কুল!

advertisement

নাগাড়ে ভারী বৃষ্টি এবং নদীতে জোয়ারের সময় ঢেউয়ের তোড়ে গ্রামেরই সপ্তমুখী নদী বাঁধের প্রায় ১০০ মিটার অংশ ধ্বসে নদীগর্ভে তলিয়ে গিয়েছে। যে কোন‌ও মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বাসিন্দারা। সেক্ষেত্রে চরম বিপর্যয় নেমে আসবে।

দুর্বল এই কাঁচা মাটির বাঁধে ৩০০ মিটার অংশে কয়েকদিন ধরেই আপৎকালীন মেরামতের কাজ করছিল সেচ দফতর। সদ্য মেরামত করা সেই বাঁধে ১০০ মিটার অংশ জুড়ে ফের ধ্বস নেমেছে।

advertisement

এই অবস্থায় যে কোন‌ও মুহূর্তে বাঁধ ভেঙে পড়লে গ্রামবাসীদের বিঘের পর বিঘে চাষের জমি, পুকুর ও ঘরবাড়ি ভেসে যাবে। স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিবছরই ভাঙনের কবলে পড়তে হয় গ্রামের মানুষদের। আর প্রতিবছরই প্রশাসনের তরফে করা হয় আপৎকালীন মেরামত। তবে বাঁধ মেরামতের সেই কাজও খুব নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে দায়সারাভাবে করা হয় বলে অভিযোগ। বাঁধের বর্তমান যা পরিস্থিতি তাতে যে কোন‌ও মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে বড় দুর্ঘটনা। তাই অবিলম্বে ভগ্ন ওই বাঁধ মেরামতি সহ স্থায়ী কংক্রিটের বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

এদিকে বাঁধের ভাঙা অংশে মাটি দেওয়ার কাজ শুরু করেছে সেচ দফতরের শ্রমিকরা। জোরকদমে চলছে সেই কাজ। এদিকে দ্রুত স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন ‌কাকদ্বীপের বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
আতঙ্ক এখানে বাৎসরিক পার্বণ! আবার মুছে যাবে দুর্গানগর?
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল