TRENDING:

ফাইবারের দাপটে ফিকে ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প, অস্থিত্ব বজায় রাখতে সরকারি আশ্বাস

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#দুর্গাপুর: বেত বা বাঁশের কঞ্চি। ধীরে ধীরে বদলে গেল বসার মোড়ায়। কখনও বা বদলে গেল ঝুড়ি বা কুলোয়। না, ম্যাজিক নয়। দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের প্রতাপপুর গ্রামের বাদ্যকর পাড়ায় হস্তশিল্পীরা তৈরি করে বাঁশ বা বেতের জিনিস । তবে শিল্পীদের অভিযোগ, সরকারি অভিযোগ থেকে বঞ্চিত তাঁরা।
advertisement

দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের প্রতাপপুর গ্রামের বাদ্যকর পাড়া। অন্তত তিনশ হস্তশিল্পী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকেন। বেত বা বাঁশের কঞ্চি দিয়ে তৈরি বসার মোড়া, ঝুড়ি বা কুলো। নিপুণ কৌশলে তৈরি করে ফেলেন হস্তশিল্পীরা। তবে এখন ফাইবারের দাপটে কদর কমেছে বাঁশের কঞ্চির।বেতের মোড়ার বাজারে তাই আক্ষেপ। ক্ষুদ্র শিল্পীদের উন্নয়নের জন্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প থাকলেও প্রতাপপুর অবশ্য কোনও সাহায্যই পায়নি বলে অভিযোগ।

advertisement

যদিও প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধানের দাবি. ইতিমধ্যেই একষট্টি জন শিল্পীকে আর্থিক সাহায্য করা হয়েছে । তবে আরও সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
২ বছর ধরে নিখোঁজ ছেলে! সোশ্যাল মিডিয়ার 'জাদু'তে খুঁজে পেল পরিবার
আরও দেখুন

ফাইবার গিলে খাচ্ছে বাঁশের কঞ্চি বা বেতের শিল্পের বাজার। তাই লুপ্ত হচ্ছে এই শিল্প। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন হস্তশিল্পীরা। পঞ্চায়েতের আশ্বাসের পর সাহায্য মিলবে তো ? ঝুড়ি বা মোড়া বুনতে বুনতেই উত্তর খোঁজে বাদ্যকর পাড়া।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ফাইবারের দাপটে ফিকে ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প, অস্থিত্ব বজায় রাখতে সরকারি আশ্বাস