পাশাপাশি, তারাতলা থানা সংলগ্ন কেপিটি কলোনির ঝুপড়িতে ভয়াবহ আগুন। খবরটি প্রকাশের সময় পর্যন্ত ঘটনাস্থলে আসে ৭টি ইঞ্জিন। হতাহতের কোনও খবর না থাকলেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি।
৩০টির মতো ঝুপড়ি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। এলাকায় আসেন স্থানীয় কাউন্সিলর।
শনিবার রাতেই নারকেলডাঙয় বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত হয় বস্তি এলাকার অন্তত ৪০ টি ঝুপড়ি। রাত ১০ টা নাগাদ আগুন লাগে বলে জানা গিয়েছে। নিমেষের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা গ্রাস করে নেয় বিস্তীর্ণ ঘিঞ্জি এলাকা। ভোর চারটের সময় দমকলের ১৬ টি ইঞ্জিনের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। সেখান থেকেই ৫৫ বছর বয়সী হাবিবুল্লা মোল্লার দেহ মেলে। সূত্রের খবর, রাস্তার ধারে থাকা একটি পিকআপ ভ্যান এবং ট্রাকেও আগুন লেগে যায়। দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে সে দু’টি গাড়ি। স্থানীয়দের নিরাপদ জায়গায় নিয়ে আসা হয়। জানা গিয়েছে, প্রচুর দাহ্য পদার্থ থাকার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সমস্যায় পড়তে হয় দমকলকর্মীদের। তারপরেই তারাতলার এই ঘটনা।
advertisement