TRENDING:

Durga Puja 2025: এই পুজোয় নিয়ম আচার একটু আলাদা, ঘুরে আসুন শ্রীরামপুরের দে বাড়ির পুজোয়

Last Updated:

Durga Puja 2025: প্রায় ২২১ বছর আগে শ্রীরামপুরের দে পরিবার এই পুজো শুরু করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবারের গণ্ডি ছাড়িয়ে সাধারণের হয়ে উঠেছে। আজও নিয়ম মেনে দোলে শ্রীরামপুরে পূজিতা হন দেবী।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
প্রায় ২২১ বছর আগে শ্রীরামপুরের দে পরিবার এই পুজো শুরু করে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তা পরিবারের গণ্ডি ছাড়িয়ে সাধারণের হয়ে উঠেছে। আজও নিয়ম মেনে দোলে শ্রীরামপুরে পূজিতা হন দেবী। শ্রীরামপুরের এই পুজোর প্রতিমাতে রয়েছে বিশেষত্ত্ব। এখানে দশভূজার সঙ্গে তার ছেলেমেয়ে লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী থাকেন না। দুর্গার সঙ্গে থাকেন দুই সখী জয়া ও বিজয়া। দোলের দিন দেবী বোধনের পর ষষ্ঠী ও সপ্তমীর পুজো হয়। এরপর এলাকার মানুষ মায়ের পায়ে আবির দিয়ে মেতে ওঠেন রং খেলায়। দোলের পরের দিন শ্রীরামপুরের বাসিন্দাদের কাছে অষ্টমী।
* এই পুজোয় নিয়ম আচার একটু আলাদা, ঘুরে আসুন শ্রীরামপুরের দে বাড়ির পুজোয়
* এই পুজোয় নিয়ম আচার একটু আলাদা, ঘুরে আসুন শ্রীরামপুরের দে বাড়ির পুজোয়
advertisement

আরও পড়ুন: ৩৫-এর যুবতীকে বিবাহ ৭৫ বছরের বৃদ্ধের, ফুলসজ্জার রাতেই দুজনে শুরু করলেন সেই কাজ! সকাল হঠাৎ বুকেব্যথা! তারপর…

এদিন এলাকার কোনও বাড়িতে উনুন জ্বলে না। প্রত্যেকেই এদিন পুজো প্রাঙ্গণে মায়ের ভোগ খেয়ে থাকেন। হুগলির শ্রীরামপুরের পঞ্চানন তলায় দোলের দিন মহিষাসুরমর্দিনী পূজার রীতি চলে আসছে দীর্ঘ ২২১ বছর ধরে। এই বিশেষ পূজার সূচনা করেন দে পরিবারের দুই সদস্য – পুলিনবিহারী দে এবং নগেন্দ্রনাথ দে। ১২১১ বঙ্গাব্দে (১৮০৪ সালে) তাঁরা স্বপ্নাদেশ পান। তারপর থেকেই এই পূজার প্রচলন শুরু হয়। স্থানীয়ভাবে এই পুজো ‘অকাল দুর্গা’ বা মহিষাসুরমর্দিনী পূজা হিসেবে পরিচিত।|

advertisement

আরও পড়ুন: ৩৫-এর যুবতীকে বিবাহ ৭৫ বছরের বৃদ্ধের, ফুলসজ্জার রাতেই দুজনে শুরু করলেন সেই কাজ! সকাল হঠাৎ বুকেব্যথা! তারপর…

পূর্বে এই পুজোয় নবমীতে ছাগ বলি দেওয়ার প্রথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে বলি বন্ধ। নবমীতে এই পুজোর ভোগে মাছ খাওয়ানোর নিয়ম প্রচলিত। এদিন এলাকার বাসিন্দারা ছাড়াও শ্রীরামপুর অঞ্চলের অনাথ আশ্রমের খুদেরা সেখানে যান। এরপরের দিন শ্রীরামপুর বাসির মনখারাপের দিন। কারণ এদিন দশমী। নিয়ম মেনে মহিলারা দেবীবরণ সেরে মেতে ওঠেন সিঁদুর খেলায়। এরপর রাতে শোভাযাত্রা নিয়ে শ্রীরামপুরের দে বাবুর ঘাটে গঙ্গায় মায়ের প্রতিমা বিসর্জনের মধ্যে দিয়েই শেষ হয় এই পুজো।শ্রীরামপুরের পঞ্চানন তলায় এই পূজা সম্পূর্ণ তন্ত্র মতে অনুষ্ঠিত হয়। দুর্গাপূজার মতো কলা বউ স্নান বা বোধনের আয়োজন না হলেও, সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত নিয়ম মেনে পূজা হয়। অন্যরকম পুজোর আয়োজন চলে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Durga Puja 2025: এই পুজোয় নিয়ম আচার একটু আলাদা, ঘুরে আসুন শ্রীরামপুরের দে বাড়ির পুজোয়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল