TRENDING:

Child Death Case Update: 'ছেলের দেহ জোর করে নিয়ে গিয়ে দাহ করা হয়'! পুলিশের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ চিপস-কাণ্ডে মৃত ছাত্রের মায়ের

Last Updated:

Child Death Case Update: পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ পাঁশকুড়ায় চিপস চুরির অপবাদে মৃত ছাত্রের মায়ের।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পাঁশকুড়া: পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ পাঁশকুড়ায় চিপস চুরির অপবাদে মৃত ছাত্রের মায়ের। মারাত্মক অভিযোগ তুলেছেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, “আমাদের পাশে কেউ নেই, যে সাহায্য করতে আসছে, তাকেই গ্রেফতার করছে পুলিশ। আমরা অসুস্থ হয়ে পড়েছি, দরকার পড়লে হামাগুড়ি দিয়ে থানায় যাব অভিযোগ জানাতে।” ছেলের মৃতদেহ জোরপূর্বক দাহ করেছে পুলিশ, এমন দাবিও করেছেন মৃত ছাত্রের মা।
চিপস চুরির অপবাদে মৃত্যু ছাত্রের
চিপস চুরির অপবাদে মৃত্যু ছাত্রের
advertisement

পাঁশকুড়ার গোসাইবেড় গ্রামের বছর বারোর স্কুল ছাত্র কৃষ্ণেন্দু দাস বেরিয়েছিল চিপস কিনতে। দোকানে গিয়ে দোকানদারকে অনেকবার ডাকাডাকি, করার পরেও সে দেখতে পায়নি দোকানদারকে। দোকানের বাইরেই পড়েছিল চিপসের প্যাকেট। চিপসের প্যাকেট তুলে সাইকেলে করে বাড়ির পথে রওনা দিয়েছিল। অভিযোগ, স্থানীয় ওই দোকানদার যিনি পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার ওই নাবালককে চোর অপবাদ দেয় এবং ভরা বাজারেই কান ধরে ওঠবস করায়।

advertisement

আরও পড়ুন: চিপসের প্যাকেট চুরির অপবাদে নিজেকে শেষ করল ১২-র ছেলে! বাবা-মা এখনও পুলিশে অভিযোগ করলেন না কেন? বড় খবর

ঘটনার পরে ওই নাবালকের মাও দোকানে এসে শাসন করেন ছেলেকে। চোর অপবাদ মানতে পারেনি ওই নাবালক। বাড়ি ফিরে একটি সুইসাইড নোট লিখে আত্মহত্যা করে সে। যে নোটে লেখা ছিল “মা আমি চুরি করিনি”!! ঘটনার সময়ের সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। নাবালকের পরিবারের অভিযোগের তির সিভিক ভলেন্টিয়ারের বিরুদ্ধে। থানায় অভিযোগ করেননি, কিন্তু খুব শীঘ্রই অভিযোগ জানাবেন থানায় এমনটাই জানান কৃষ্ণেন্দুর মা।

advertisement

আরও পড়ুন: রোজকার অশান্তি শেষে ঘুমালেন স্ত্রী! আর ঘুম ভাঙল না, কেন? স্বামীর ‘নোংরা’ কীর্তি শুনলে শিউরে উঠবেন

তিনি বলেন, ‘সন্তান হারিয়ে দুজনেই ক্লান্ত। কেউ পাশে নেই, যেই পাশে আসছে তাকে গ্রেফতার করছে পুলিশ। ক্ষমতা আছে তাই দাদাগিরি দেখিয়েছে ওই সিভিক।’ মৃত ছাত্রের মায়ের আরও অভিযোগ, ‘সন্তানের মৃতদেহ ১০ মিনিট রাখতে দেয়নি পুলিশ। গ্রামবাসীরা কৃষ্ণেন্দুর দেহ নিয়ে বিক্ষোভ দেখায় অভিযুক্ত সিভিকের বাড়ির সামনে, সেই সময় পুলিশ বলে হয় দেহ দাহ করো, না হলে নদীতে ভাসিয়ে দেব, অথবা মর্গে ফেরত নিয়ে চলে যাব। তারাই দেহ নিয়ে চলে গেল এবং দাহ করে দিল। এত লাঠিচার্জ করল কেউ থাকতে পারল না।’ যদিও অভিযুক্ত স্বামীর পক্ষ নিয়ে সাফাই দিয়েছেন সিভিক ভলেন্টিয়ারের স্ত্রী।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোয় নৈহাটি যেতে না পারলে চলে আসুন 'এখানে'! দর্শন পাবেন 'বড়মা'র
আরও দেখুন

সুজিত ভৌমিক

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Child Death Case Update: 'ছেলের দেহ জোর করে নিয়ে গিয়ে দাহ করা হয়'! পুলিশের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ চিপস-কাণ্ডে মৃত ছাত্রের মায়ের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল