এদিকে, গায়ে হাত রেখে 'ভালোবাসা' ছড়িয়ে দিলেও, আশীর্বাদ দেওয়ার দায়িত্ব জহর ছাড়লেন জনগণের উপরই! বিজ্ঞ নেতা বললেন, "সৃষ্টিকর্তা সব ঠিক করে রেখেছে। বিধান ঠিক হয়েই আছে, শুধু ফল প্রকাশের অপেক্ষা মাত্র! আমার আশীর্বাদ না অভিশাপে কিছু এসে যাবে না, এই যুদ্ধে জনগণের আশীর্বাদই সব।" এও জানিয়েছেন, "মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিকরা মনে করেন, মানুষের আশীর্বাদ-ই সব।" এই ওয়ার্ডের অপ্রতিদ্বন্দ্বী জহর ঠারেঠোরে বোঝাতে চাইলেন, ইতিমধ্যে যা উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, তার উপরই নির্ভর করে জনগণ ভোট দেবে। যদিও, এই ওয়ার্ডের লড়াই সহজ হবে না জহরের পক্ষে। হিরণ নিজে বিধায়ক এবং কাজের মানুষ হিসেবে জনপ্রিয় হয়েছেন রেল শহরে। আছেন বামেদের তরুণ তুর্কি 'রেড ভলান্টিয়ার' নেতা মিঠুন দে এবং আমরা বামপন্থীদের নেতা মনোজ ধরও। কাজেই, শেষ লড়াইয়ে কে জেতেন, তা সত্যিই নির্ভর করছে জনতা জনার্দনের উপরই!
advertisement
Shankar Rai