হাসপাতালের হাতে এসেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের শংসাপত্র। হাসপাতাল সূত্রে খবর, জুন মাসে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তিনজনের পর্যবেক্ষক হাসপাতালে আসেন। তাঁরা হাসপাতালের ১৭টি বিভাগে নজরদারি চালান। পর্যবেক্ষকদের দল রোগীর পরিবার, চিকিৎসক, নার্স, সাফাই কর্মী, গ্রুপ ডি কর্মীর কাছে পরিষেবার সম্পূর্ণ রিপোর্ট নেয়। তিনদিন ধরে পর্যবেক্ষণ চলে। সেই সমীক্ষায় ভালো ফল করেছে হাসপাতাল।
advertisement
আরও পড়ুন : ‘হাত থাকতে মুখে কেন’- দু’দল যাত্রীদের মধ্যে চরম গণ্ডগোল, রণক্ষেত্র ডাউন ক্যানিং শিয়ালদহ লোকাল, যা যা হল
হাসপাতালের ১৭টি বিভাগের মধ্যে নবজাতকদের পরিচর্যা বিভাগ পরিষেবার বিচারে প্রথম স্থান পেয়েছে। প্রসূতি বিভাগের পরিষেবা আছে দ্বিতীয় স্থানে। উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের মার্চ মাসে কেন্দ্রীয় সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ‘লক্ষ্য’ প্রকল্পে প্রসূতি বিভাগ এবং ২০২৩-এর জুন মাসে কেন্দ্রীয় সরকারের ‘মুসকান’ প্রকল্পে শিশু ও নবজাতকদের বিভাগ পুরস্কৃত হয়েছিল। পেয়েছিল শংসাপত্র।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এই প্রসঙ্গে হাসপাতালের সুপার ডাঃ ধীরাজ রায় বলেন, এই সম্মানের পর খুব চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ল আমাদের কাজ। হাসপাতালের সার্বিক উন্নয়ন ও পরিষেবার ক্ষেত্রে আরও দায়িত্ব হাসপাতালের টিমের উপর নির্ভর করেই। বিধানসভার অধ্যক্ষ তথা বারুইপুর পশ্চিমের বিধায়ক বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, তিনবার কেন্দ্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রক বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালকে শংসাপত্র দিল। স্বাস্থ্য পরিষেবার উন্নতি এটাই প্রমাণ করে।