আরও পড়ুন: রোজ কি স্টিলের বাসনে রান্না-খাওয়া হয়? শরীরে এর ফল কী জানেন?
এ বিষয়ে আরপিএফ ইন্সপেক্টর শৈলেন্দ্র কুমার জানিয়েছেন, টিয়া পাখির বাচ্চা গুলোর বয়স আনুমানিক দশ দিন। বর্ধমানের দুবরাজদীঘির হরেরডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা কাশেম খান নামে এক ব্যক্তি ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ থেকে এই পাখির বাচ্চা গুলো নিয়ে আসছিল বলে জিজ্ঞাসাবাদে জানা গিয়েছে। এদিন বর্ধমান বন বিভাগে খবর দেওয়া হলে আধিকারিক ও কর্মীরা পৌঁছে টিয়া পাখির বাচ্চা গুলোকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে নেয়। ধৃত ব্যক্তিকেও বর্ধমান আদালতে পেশ করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: ঘরে ঘরে এই জুটির চর্চা, গুমা থেকে মুম্বই কাঁপাচ্ছে সুব্রত-সঞ্চিতা!
সম্প্রতি বেশ কয়েকবার বর্ধমান স্টেশন থেকে দেশি টিয়া পাখি সহ পাহাড়ি ময়না ও অন্যান্য পাখি সমেত একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে রেল পুলিশ। উদ্ধার করা হয়েছে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া পাখিগুলোকেও। রেল পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পাখি পাচারের সঙ্গে যুক্ত ধৃত ব্যক্তিদের বেশিরভাগেরই বাড়ি বর্ধমানের দুবরাজদীঘি, হরেরডাঙ্গা, কেন্দুলি পুকুর এলাকায়। ভিন রাজ্য থেকে কম টাকায় এই সমস্ত পাখি নিয়ে এসে বিভিন্ন জেলায় সাপ্লাই করে বর্ধমানের দুবরাজদীঘি, হরেরডাঙ্গা, কেন্দুলি পুকুর এলাকার একটি চক্র। ইদানিং পাখি পাচারের এই চক্র একটু বেশি সক্রিয় হওয়ায় রেল স্টেশন চত্বরে এবং প্লাটফর্মে তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।